Entertainment

প্রয়াত শশী কাপুর, বলিউডে শোকের ছায়া

বর্ষীয়ান অভিনেতা শশী কাপুর চলে গেলেন। মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ৭৯ বছর। মুম্বইয়ের কোকিলাবেন হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তিনি। ২০১৪ সাল থেকেই শারীরিক অসুস্থতায় ভুগছিলেন শশী। তাঁর ফুসফুসে সংক্রমণ ধরা পড়ে। তার আগেই তাঁর বাইপাস সার্জারি হয়েছিল। পৃথ্বীরাজ কাপুরের ছেলে শশী কাপুরের ১৯৩৮ সালে জন্ম হয় কলকাতায়। দাদা রাজ কাপুর ও শাম্মি কাপুরের মতই বলিউডে একসময়ে নিজের অভিনয় প্রতিভায় রাজত্ব করেছেন এই অভিনেতা। তাঁর মৃত্যুর খবরে বলিউডে শোকের ছায়া নেমে আসে।

২০১১ সালে তাঁকে পদ্মভূষণ সম্মানে সম্মানিত করে ভারত সরকার। ২০১৫ সালে দাদা সাহেব ফালকে পুরস্কার পান শশী কাপুর। দীর্ঘদিন সিনেমা থেকে দূরেই ছিলেন তিনি। পারিবারিকভাবে সিনেমা জগতের মানুষ হলেও শশী কাপুরের ৩ সন্তান করণ কাপুর, কুণাল কাপুর ও সঞ্জনা কাপুর সিনেমা জগতে তেমন একটা পা রাখেননি।

১৯৬১ সালে ‘ধর্মপুত্র’ সিনেমায় প্রধান চরিত্রে অভিনয় দিয়ে রূপোলী পর্দায় পা রাখেন শশী কাপুর। তারপর আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। রক্তে অভিনয় নিয়ে জন্মগ্রহণ করা শশী ৬০-এর দশকেই বলিউডের অন্যতম হিরো হিসাবে নিজের জায়গা পাকা করে নেন। জীবনে ১১৬টি সিনেমায় অভিনয় করেছেন শশী কাপুর। হিন্দি ছাড়া ইংরাজি সিনেমাতেও তিনি চুটিয়ে অভিনয় করেছেন তিনি। পরিচালকের ভূমিকাতেও দেখা গেছে তাঁকে। শশী কাপুরের মৃত্যুতে বলিউডে একটা যুগের অবসান হল।

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button