Entertainment

গলা নামিয়ে কথা বলো, ফের রাগলেন সলমন খান

বিগ বস ১৩-র ঘরের সদস্যদের অশান্তি সলমন খানকে সেখানে ঢুকে বাসন মাজতেও বাধ্য করেছে। বারবার সলমন খানকে রেগে যেতে দেখেছেন দর্শকরা। কড়া কথা শোনাতে দেখেছেন বিগ বসের প্রতিযোগীদের। সেই সলমন খান ফের একবার রেগে গেলেন। সপ্তাহ শেষে এবার সলমন খানের রোষের মুখে পড়লেন পারস। সলমন খানকে অসম্মান করে কথা বলার খেসারত দিতে হল পারসকে। সলমন কড়া ভাষায় ভর্ৎসনা করলেন তাঁকে। যার পিছনে লুকিয়ে রয়েছে ত্রিকোণ প্রেমের খিচুড়ি।

পারস বিগ বস ১৩-র ঘরে আসার পর ক্রমে তাঁর সঙ্গে অন্য প্রতিযোগী মাহিরা শর্মার ঘনিষ্ঠতা গড়ে ওঠে। এটা অনেকেরই নজর কেড়েছিল। কিন্তু তা নিয়ে সরাসরি কোনও চর্চা হয়নি। এবার সলমন খান সরাসরি পারসকে জানান পারসের প্রেমিকা আকাঙ্ক্ষা পুরী জানতে চেয়েছেন পারসের সঙ্গে মাহিরার সম্পর্কটা ঠিক কী? সলমন এ নিয়ে পারসকে প্রশ্ন করার পাশাপাশি অনেকগুলি পরপর প্রশ্ন করে খোলস ছাড়ানোর চেষ্টা করেন। আর এখানেই মেজাজ হারান পারস।

পারস সলমন খানকে জানান এটা কী হচ্ছে? অন্যের কথা শুনে তাঁকে বলা হচ্ছে। কেনই বা আকাঙ্ক্ষার নাম এর মধ্যে আসছে সে প্রশ্নও করে বসেন পারস। যা সলমন খানকে রাগিয়ে দেয়। সলমন এরপর পারসকে জানান, তাঁর প্রেমিকা আকাঙ্ক্ষা নিজেই ফোন করে সলমন খানের কাছে পারস-মাহিরার সম্পর্ক নিয়ে জানতে চেয়েছেন। তাই পারস যেন গলা নামিয়ে কথা বলেন। সেইসঙ্গে সলমন ভর্ৎসনার সুরেই জানান, বিগ বসের ঘরে ১০০ দিন কাটিয়ে যেন পারস মনে না করেন যে তিনি স্টার হয়ে গেছেন। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *