Let’s Go

এটাই দেশের শেষ দোকান, দোকানের পিছনেই অন্য দেশ

দেশের শেষ দোকান এটি। দোকানটির পিছন থেকে শুরু হয়েছে অন্য দেশ। যা এই দোকানটিকে পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণে পরিণত করে তুলেছে।

দেশজুড়ে কোটি কোটি ছোট বড় দোকান রয়েছে। কিন্তু যদি বলা হয় ভারতের শেষ দোকান কোনটি? প্রশ্নটাই অবাক করতে পারে। তারপর মনে হতে পারে সত্যিই তো ভারতের শেষ দোকান কোনটি? ভারতে কিন্তু দেশের শেষ দোকান রয়েছে।

দোকানটির নামও ‘হিন্দুস্তান কি অন্তিম দুকান’। দোকানটি একতলা। সিমেন্ট বাঁধানো। দোকানের মাথায় পতপত করে ওড়ে ভারতের পতাকা।


পিছনে একটি খাড়াই পাহাড়। চারধারেও পাহাড় আর জঙ্গল। এই দোকানের পিছনেই শুরু হয়েছে চিনের ভূখণ্ড। একদম ভারত চিন সীমানায় অবস্থিত দোকানটি তৈরি হয় ২৫ বছর আগে। এখানেই রয়েছে মানা গ্রাম। এই গ্রামটি ভারত চিন সীমান্তেই অবস্থিত।


এমনিতে গ্রামটি নিয়ে আলাদা করে উৎসাহ তৈরি হওয়ার কিছু ছিলনা। হিমালয়ের কোলে আর পাঁচটা গ্রামের মতই এটিও একটি গ্রাম।

কিন্তু গ্রামের বাসিন্দা চন্দেহ সিং বড়বাল ২৫ বছর আগে এই দোকান তৈরির পর থেকে এই জায়গা পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণ হয়ে উঠেছে। দেশের শেষ দোকানটি দেখা বা সেখানে খাওয়ার জন্য পর্যটকরা হাজির হন এখানে।

উত্তরাখণ্ডের চামোলি জেলার মানা গ্রামের এই দোকানে বিশেষ কিছু কিন্তু পাওয়া যায়না। এখানে ২টি জিনিস সকলেই পাবেন। গরম গরম চা আর সঙ্গে গরম ম্যাগি।

চামোলিতে যাঁরাই ঘুরতে আসেন তাঁরাই এখন এই দোকান দেখতে হাজির হন মানা গ্রামে। একবার দেখে আসেন দেশের শেষ দোকান।

কিছুটা সময় কাটিয়ে সেখানে চা খেয়ে আসেন। এটাও সকলের কাছে এক অনন্য পাওনা। দেশের শেষ দোকানে খওয়ার অভিজ্ঞতা বলে কথা!

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button