National

দেশে এদিন একলাফে করোনায় মৃত্যু বাড়ল ৩ গুণ, পিছনে অন্য কারণ

দেশে একলাফে এদিন বেড়ে গেল করোনায় মৃতের সংখ্যা। একদিনে ৬৬৬ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে দেখা যাচ্ছে। তবে এর পিছনে রয়েছে অন্য কারণ।

ভারতে বিগত বেশ কিছুদিন ধরেই করোনায় মৃত্যু দেড়শো থেকে আড়াইশোর মধ্যেই ঘুরছিল বা তার চেয়ে সামান্য বেশি হচ্ছিল কখনোসখনো। কিন্তু তা একলাফে এদিন দেখা যায় পৌঁছে যায় ৬৬৬ জনে। তাহলে কি দেশে ফের করোনা চিত্রে পরিবর্তন হতে শুরু করল? তৃতীয় ঢেউ আছড়ে পড়ল? মৃত্যু বাড়তে শুরু করল? এমন প্রশ্ন এদিন অনেকের মনেই জেগে ওঠে।


দেশে কিন্তু মৃত্যু বাড়তে শুরু করেছে এমনটা নয়। বরং যেখানে ছিল সেখানেই রয়ে গেছে। সেই কেরালাতেই সর্বাধিক দৈনিক মৃত্যু হচ্ছে।

বাকি রাজ্যে যেমন দৈনিক মৃত্যু রেকর্ড হচ্ছিল এদিনও তাই হয়েছে। খালি কেরালায় এদিন সংখ্যাটা দাঁড়িয়েছে ৫৬৩ জন। একদিনে কেরালায় ৫৬৩ জনের করোনায় মৃত্যু! অবাক শুনতে লাগাটাই স্বাভাবিক।



আদপে যেটা হয়েছে তা হল সংশোধিত তথ্য এদিন তুলে ধরা হয়েছে। অর্থাৎ কেরালায় আগে এমন কিছু মৃত্যু করোনায় হয়েছিল যা দৈনিক মৃতের তালিকায় যোগ করা হয়নি। তা খুঁজে বার করে সেগুলি এদিন যোগ করে দেওয়া হয়। ফলে এক লাফে ৫৬৩ জনে দাঁড়ায় গিয়ে মৃত্যু। যা আবার দেশে একদিনে করোনায় মৃতের সংখ্যাকেও ৬৬৬-তে দাঁড় করায়।

এদিন দেশে ১৬ হাজার ৩২৬ জন নতুন করে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন। দেশে এখন করোনা অ্যাকটিভ রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ লক্ষ ৭৩ হাজার ৭২৮ জনে। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button