National

আরও শক্তিশালী ভারতীয় সেনা, ভাণ্ডারে যুক্ত হল নতুন শক্তি

শত্রুদের রুখতে ভারতীয় সেনার হাতে এল নতুন অস্ত্র। এদিন তার পরীক্ষা হয়। যা চূড়ান্তভাবে সফল। অস্ত্রের নাম স্পাইক এলআর অ্যান্টি ট্যাঙ্ক মিসাইল। এমন এক অত্যাধুনিক ক্ষেপণাস্ত্র যা ৪ কিলোমিটারের মধ্যে নির্ভুলভাবে টার্গেট খুঁজে আঘাত হানতে পারে। এলআর মানে লং রেঞ্জ। এই দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ফোর্থ জেনারেশন মিসাইলের মধ্যে পড়ে। এদিন মধ্যপ্রদেশ থেকে এটি নিক্ষেপ করা হয়। আর সেই পরীক্ষায় সাফল্যের সঙ্গে উত্তীর্ণ হয় ভারতীয় অস্ত্র ভাণ্ডারের এই নতুন শক্তি।

মধ্যপ্রদেশের ডঃ আম্বেদকর নগরে সেনা স্কুলের জমি থেকে ২টি স্পাইক এলআর অ্যান্টি ট্যাঙ্ক মিসাইল নিক্ষেপ করা হয় পরীক্ষার জন্য। যা প্রত্যক্ষ করতে হাজির ছিলেন স্বয়ং সেনাপ্রধান বিপিন রাওয়াত। সাধারণত ক্ষেপণাস্ত্র একটি টার্গেট স্থির করে নিক্ষেপ করা হয়। তারপর তা ঠিক সেখানে গিয়ে আঘাত করে। স্পাইক এলআর এতটাই আধুনিক যে তার টার্গেট ও গতিপথ স্থির করার পর তা উড়ে গেলেও তার গতিপথে পরিবর্তন করা সম্ভব হবে।


স্পাইক এলআর অ্যান্টি ট্যাঙ্ক মিসাইল নিক্ষেপের ক্ষেত্রে এদিন আরও একটি ইতিহাস রচনা হল। এই প্রথম ভারতীয় সেনারা অনুশীলনের জন্য কোনও ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করলেন। প্রসঙ্গত গত ৩ দশক ধরে ভারতীয় সেনার ব্যবহারের জন্য রয়েছে দ্বিতীয় জেনারেশন মিসাইল। কিন্তু তা অনেকদিনই বিশ্বের কাছে অব্যবহারযোগ্য হয়েছে। ফলে দরকার ছিল আরও সামনের জেনারেশনের মিসাইলের। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button