Health

সঠিক পরিমাণ চা পানে লুকিয়ে দীর্ঘ জীবনের যাদুকাঠি

কাজের ফাঁকে এক কাপ। আড্ডায় এক ভাঁড়। বা হুট বলতেই রাস্তায় দাঁড়িয়ে একটা কাগজের কাপে বা ভাঁড়ে চা না হলে অনেকেরই চলে না। আবার কিছু মানুষের ধারণা চা খাওয়া মোটেও ভাল অভ্যাস নয়। তবে সে সংখ্যা কম। যাঁরা চা পান করতে ভালবাসেন তাঁদের জন্য অবশেষে সুখবর শোনালেন গবেষকরা। চিনের গবেষকরা জানাচ্ছেন, চা পানের মধ্যেই লুকিয়ে আছে দীর্ঘ জীবন পাওয়ার চাবিকাঠি।

পড়ুন : এই পানীয়টি প্রতিদিন পান করলে মস্তিষ্ক সঠিক ও স্বাস্থ্যকর থাকে


গবেষকেরা জানিয়েছেন চা যাঁরা নিয়মিত পান করেন তাঁদের হৃদরোগের ঝুঁকি কমে। দীর্ঘ জীবন লাভ হয়। তবে তাঁদের শর্ত হল সপ্তাহে অন্তত ৩ বার বা তার চেয়ে বেশি বার চা খেতেই হবে। তাও নিয়মিত। বাঙালিদের অনেকে অবশ্য এটা শুনে হেসেছেন। সপ্তাহে ৩ বার! মশাই দিনে ১০ বারও পেটে চলে যাচ্ছে চা! সেক্ষেত্রে সপ্তাহে ৩ বারের তো প্রশ্নই নেই। ও তো ছুটির দিনের সকালেই হয়ে যায়!


পড়ুন : এই ২টি জিনিস প্রতিদিন খেলে ক্যানসারের ঝুঁকি কমে

গবেষকেরা ১ লক্ষ ৯০২ জন মানুষকে বেছে নেন তাঁদের গবেষণার জন্য। তারপর তাঁদের ৭ বছর ৩ মাস পর্যবেক্ষণে রাখা হয়। ২টি দলে ভেঙে। একটি দলে তাঁদের রাখা হয় যাঁরা সপ্তাহে ৩ বা তার বেশি বার নিয়মিত চা পান করেন। অন্য গ্রুপে চা একেবারেই পান করেননা বা করলেও সপ্তাহে ৩ বার নয় এমন মানুষজনকে রাখা হয়। গবেষকদের এতদিনের পর্যবেক্ষণের যা ফলাফল বেরিয়েছে তাতে যাঁরা নিয়মিত চা পান করেন তাঁদের দীর্ঘদিন বাঁচার সম্ভাবনা অনেকটাই বেশি। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button