World

তেলও নয়, বিদ্যুৎও নয়, এবার একদম নতুন জ্বালানিতে শুরু হল ট্রেন চলা

এতদিন ট্রেন চালাতে হয় লেগেছে জ্বালানি তেল অথবা বিদ্যুৎ। কিন্তু এবার এই ২টিকে বিদায় জানিয়ে নতুন জ্বালানিতে পথচলা শুরু করল ট্রেন।

ট্রেনের জগতে বিপ্লব। একদম নতুন ইতিহাস রচনা হল এই ট্রেনযাত্রার দুনিয়ায়। এতদিন ধরে গোটা বিশ্বই দেখেছে ট্রেন চলেছে হয় তেলে নয়তো বিদ্যুতে। কিন্তু এবার এই ২টিকেই বাদের তালিকায় ফেলে দিতে এল নতুন এক জ্বালানি। যাতে যাত্রীবাহী ট্রেন ছোটা শুরু করল। তাও সফলভাবে।

এমন ১৪টি ট্রেন দৌড় শুরু করল। যা বিশ্বে প্রথম। প্রধানত ডিজেল চালিত ট্রেনগুলিকে মিউজিয়ামে ঠেলে দিতেই এই নতুন জ্বালানির ট্রেন চলা শুরু হল।


জার্মানিতে যে ৫টি ট্রেন ইতিহাস রচনা করে তাদের চাকা গড়াল সেগুলি সবই হাইড্রোজেন জ্বালানিতে ছুটল গন্তব্যের দিকে। যাত্রীবাহী ট্রেনের ক্ষেত্রে বিশ্বে এই প্রথম হাইড্রোজেন জ্বালানিতে ট্রেন চলা শুরু হল।

চলতি বছর শেষ হওয়ার আগেই এমন ১৪টি ট্রেন জার্মানিতে দৌড় শুরু করবে বলে জানিয়েছে রেল কর্তৃপক্ষ। এক ট্যাঙ্ক হাইড্রোজেনে একটি ট্রেন সারাদিন ছুটতে পারবে। এতে সারা বছরে ১৬ মিলিয়ন লিটার ডিজেল পোড়া বন্ধ হবে। সেইসঙ্গে বাতাসে কার্বন ছড়ানোও অনেকটা কমে যাবে।

হাইড্রোজেনে ট্রেন চললে তা অনেক বেশি পরিবেশ বান্ধবও হবে। হাইড্রোজেনে ছোটা ট্রেনের গতি ঘণ্টায় সর্বোচ্চ হবে ১৪০ কিলোমিটার।

জার্মানি আগামী দিনে যে আর কোনও ডিজেল ট্রেন কিনবে না তাও জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। জার্মানি চাইছে পরিবেশকে ২০৪৫ সালের মধ্যে সম্পূর্ণ দূষণ মুক্ত করে তুলতে। যে লক্ষ্যে একটা বড় ভূমিকা নেবে এই হাইড্রোজেন চালিত ট্রেন। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button