World

৯১ বছর বয়সেও এ কাজ কি আদৌ করা সম্ভব, চমক দিলেন বৃদ্ধ

তাঁর বয়স হয়েছে ৯১ বছর। এই ৯১ বছর বয়সেও যে এ কাজ করা সম্ভব তা কিন্তু বাস্তবে করে ফেললেন বৃদ্ধ। যা নিয়ে চর্চার প্রাণকেন্দ্রে উঠে এসেছেন তিনি।

এই বয়সে যদি কেউ বেঁচেও থাকেন তাহলে অধিকাংশ ক্ষেত্রে তাঁকে নিশ্চিন্ত অবসর যাপন করতে অথবা অসুস্থতা বা বার্ধক্যের কারণে বিছানায় শুয়ে বসে দেখতে পাওয়া যায়। কিছু মানুষ অবশ্য ৯১ বছরেও ভালই হেঁটে চলে বেড়ান। তবে কোনও কাজে কি যুক্ত থাকেন?


এমন দৃশ্য বিরল। সেই বিরল দৃশ্যের জলজ্যান্ত উদাহরণ দেখা গেল। ৯১ বছর বয়সী চ্যালং পাকদীভিজিৎ যা করে দেখালেন, এই বয়সে যে তা করা সম্ভব তা মেনে নিতে অনেকেরই কিন্তু কষ্ট বোধ হবে।

চ্যালং হলেন থাইল্যান্ডের এমন এক পরিচিত মুখ যাঁকে মানুষ চেনেন কিং অফ অ্যাকশন নামে। তিনি একাধারে টিভি এবং সিনেমার পরিচালক।



চ্যালং-এর সিনেমা বা টিভি ধারাবাহিক মানেই তাতে টানটান রোমাঞ্চ, অ্যাকশন ভরে থাকবে। সেটাই মানুষকে টানে। আর তাই তাঁকে এই তকমা দেওয়া হয়।

সেই মানুষটি ৯১ বছর বয়সেও ক্যামেরার পিছনে দিব্যি কাজ করে চলেছেন। তাও একই স্ফূর্তি নিয়ে। যে কোনও সময় তিনি পৌঁছে যান স্পটে। কাজ শুরু করেন তাঁর অর্ধেক বা তার চেয়েও কম বয়সীদের সঙ্গে। তবে তাঁদের সঙ্গে পাল্লা দিতে কোনও সমস্যা হয়না কাজ পাগল মানুষটার।

গিনেস বুকের পাতায় তাঁর নাম উঠেছে। তিনি এখন বিশ্বের সবচেয়ে বেশি বয়সী পরিচালক। এত বয়সে এর আগে কোনও পরিচালককে কাজ করতে দেখা যায়নি।

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button