World

ব্যাঙ্কে থাকতে হবে ১ কোটি, মিলবে বিদেশে ১০ বছর থাকার সুযোগ

এশিয়ার অন্যতম শক্তিশালী অর্থনৈতিক শক্তি হিসাবে পরিচিত দেশটি এখন আরও অর্থকে পাখির চোখ করে এক লটারির মত সুযোগ আনছে বিশ্ববাসীর জন্য।

ব্যাঙ্কে ১ কোটি টাকা থাকতে হবে। এটুকু টাকা না থাকলে আবেদন করেও কোনও লাভ নেই। তবে থাকলে আবেদনটা করা যেতে পারে। আসলে তারা ধনীদেরই চাইছে। ধনীরা সে দেশে এসে থাকুন এবং অর্থব্যয় করুন এটাই চাইছে দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার বৃহত্তম অর্থনৈতিক শক্তিধর দেশ ইন্দোনেশিয়া।


ইন্দোনেশিয়া চাইছে তিনি চাকুরীজীবী হোন বা অবসরপ্রাপ্ত ব্যক্তি অথবা আর্থিক দিক থেকে ক্ষমতাশালী কেউ। ইন্দোনেশিয়া তাঁকে তাদের দেশে পাকাপাকিভাবে ১০ বছর থাকার ব্যবস্থা করে দিচ্ছে। ৫ থেকে ১০ বছরের ভিসা দিচ্ছে ইন্দোনেশিয়া।

বিদেশি মুদ্রা দেশের অর্থনীতিকে যাতে আরও সমৃদ্ধ করতে পারে তার জন্য আগেই পর্যটনে গুরুত্ব দিয়েছে ইন্দোনেশিয়া। বালিকে পাখির চোখ করে তারা বিদেশি মুদ্রা উপার্জন করে। এবার দেশে দীর্ঘদিন থাকার ভিসার ব্যবস্থা করে সেই পথ আরও উন্মুক্ত করতে চাইছে তারা।



ইন্দোনেশিয়াকে তাঁদের দ্বিতীয় বাড়ি করে তোলার জন্য বিশ্ববাসীকে আহ্বান জানাচ্ছে তারা। তবে শর্ত একটাই পকেটে যথেষ্ট পয়সা থাকতে হবে। যা ইন্দোনেশিয়ার অর্থনীতিকে আখেরে সমৃদ্ধ করবে।

এমন ঘোষণা হলেও এই প্রকল্প এখনও চালু হয়নি। আগামী বড়দিনের সময় এই প্রকল্প চালু হওয়ার কথা। এমন একটা সুযোগ কিন্তু বিশ্বের অনেক মানুষের জন্যই দারুণ অফার হতে পারে। প্রসঙ্গত অপার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য কিন্তু ইন্দোনেশিয়াকে বিশ্বের পর্যটন মানচিত্রে বিশেষ জায়গা করে দিয়েছে।

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button