World

চতুর্থবার বিয়ে করতে হন্যে হয়ে পাত্রী খুঁজছেন ৬০ সন্তানের বাবা

কয়েকদিন আগেই তাঁর ৬০ তম সন্তান জন্ম নিয়েছে। কিন্তু এখানেই থামতে রাজি নন ৬০ সন্তানের পিতা। ফের বিয়ে করতে কনে খুঁজছেন তিনি।

এখন ১টি বা ২টি সন্তানকে বড় করতেই হিমসিম খেয়ে যাচ্ছেন বাবা মায়েরা। আর্থিক দিকটি তো আছেই। সন্তানকে বড় করার খরচ নেহাত কম নয়। ফলে এখন মানুষ ছোট পরিবার চাইছেন।

কিন্তু সেই পরিস্থিতিতে ঠিক উল্টো পথে হাঁটতেই পছন্দ এক ৫০ বছরের ব্যক্তির। ইতিমধ্যেই তিনি ৩টি বিয়ে সেরে ফেলেছেন। ৩ স্ত্রীর গর্ভজাত সন্তান মিলিয়ে তাঁর মোট সন্তান সংখ্যা কিছুদিন আগেই ৬০ ছুঁয়েছে।


কদিন আগেই তিনি আরও এক সন্তানের গর্বিত পিতা হয়েছেন। তবে ৬০ সন্তানেই তিনি থেমে যেতে রাজি নন। তিনি চান তাঁর আরও সন্তান হোক। আর সেজন্য তিনি ফের বিয়ে করতে চান।

বন্ধুবান্ধব থেকে চেনা পরিচিত, আত্মীয়স্বজন সকলকেই তিনি বলে রেখেছেন ভাল পাত্রী পেলে জানাতে। তিনি চতুর্থ বিয়েটা সেরে ফেলতে চান। সন্তান সংখ্যা আরও বাড়াতে বদ্ধ পরিকর সর্দার জান মহম্মদ খান খিলজি।

জান মহম্মদ পাকিস্তানের বাসিন্দা। পাকিস্তানের কোয়েটার বাসিন্দা এই ব্যক্তি এখন সে দেশে খবরের শিরোনামে উঠে এসেছেন। তাঁর ফের বিয়ে করার ইচ্ছা পোষণ এবং আরও সন্তানের পিতা হতে চাওয়ার ঘটনা খোদ পাকিস্তানের বহু মানুষকে হতবাক করে দিয়েছে।

প্রসঙ্গত পাকিস্তানে আর্থিক পরিস্থিতি কঠিন অবস্থার মুখে রয়েছে। যার আঁচ ভোগ করতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকেও। জিনিসপত্রের দাম আকাশ ছুঁয়েছে।

সেখানে ৩ স্ত্রী ও ৬০ সন্তানের খরচ সামাল দেওয়াটাই একটা বড় চ্যালেঞ্জ। সেখানে আবার বিয়ে! অনেকে অবাক হলেও তাতে কর্ণপাত করছেন না জান মহম্মদ। বরং তিনি এখন হন্যে হয়ে তাঁর চতুর্থ বিয়ের পাত্রী খুঁজে বেড়াচ্ছেন।

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button