Sports

মারা যাননি, কুস্তিগির নিশা জানালেন তিনি খুব ভাল আছেন

খবর ছড়িয়ে পড়েছিল যে দেশের অন্যতম প্রতিভাবান মহিলা কুস্তিগির নিশা দাহিয়ার মৃত্যু হয়েছে। ২ দিন পর নিশা নিজেই ভিডিও মারফত জানালেন তিনি দিব্যি আছেন।

বুধবার সকালেই ছড়িয়েছিল খবরটা। গোটা দেশ জেনে গিয়েছিল দেশের অন্যতম প্রতিভাবান মহিলা কুস্তিগির নিশা দাহিয়া আর বেঁচে নেই। তাঁকে খুব কাছ থেকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। হত্যা করা হয়েছে তাঁর ভাইকেও। এমনকি তাঁর মাও আহত হয়েছেন।

হরিয়ানার সোনিপতে নিশাকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে বলেও খবর ছড়িয়ে পড়ে। এক আততায়ী তাঁদের গুলি করে পালায় বলেও খবর ছড়ায়।

এরপর গোটা দেশ ভেবেই নিয়েছিল নিশা আর নেই। ভারতীয় মহিলা কুস্তি জগতে এ এক অপূরণীয় ক্ষতি। কিন্তু সেই ‘মৃত’ নিশা এই খবর ছড়ানোর কিছুক্ষণ পর বেঁচে উঠলেন।

এই খবর ছড়িয়ে পড়ার পর সকলকে অবাক করে নিশা দাহিয়া সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিও প্রকাশ করেন। সেখানে নিশা জানান, তিনি জাতীয় প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে উত্তরপ্রদেশের গোণ্ডায় রয়েছেন। তিনি খুব ভাল আছেন। যে খবর ছড়িয়েছে তা ভুয়ো খবর। তিনি সম্পূর্ণ সুস্থ আছেন।

নিশা দাহিয়া এই ভিডিও প্রকাশ করার পর ২০১৬ রিও অলিম্পিকস থেকে ব্রোঞ্জ জিতে ফেরা ভারতীয় মহিলা কুস্তিগির সাক্ষী মালিকও নিশার সঙ্গে তাঁর একটি ফোটো দিয়ে ট্যুইট করে জানান নিশা বেঁচে আছেন।

তাহলে এমন খবর ছড়াল কেন? কেই বা এটা ছড়িয়ে দিল? তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। কি উদ্দেশ্যে এমন খবর ছড়ানো হয়েছিল তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *