Entertainment

নিজেকে অনুরাধা পাড়োয়ালের মেয়ে বলে দাবি করে আদালতে মহিলা

৫ বছর আগে যখন তাঁর পালক পিতা মৃত্যুশয্যায়, তখন তিনি তাঁকে প্রথমবার সত্যটা জানান। পালক পিতা পোন্নাচেন তাঁকে জানান, গায়িকা অনুরাধা পাড়োয়ালই তাঁর আসল মা। একথা জানানোর কিছুদিন পরই মৃত্যু হয় পোন্নাচেনের। পালক পিতা তাঁকে তাঁর জীবনের যে কথা জানিয়ে যান তা আদৌ সত্য কিনা সেটা জানার চেষ্টা চালান তিনি। এমনই দাবি করেছেন কেরালার বাসিন্দা ৪৫ বছরের এক মহিলা। তাঁর দাবি, এরপর খোঁজ নিতে গিয়ে তিনি জানতে পারেন অনুরাধা পাড়োয়াল জানিয়েছেন তাঁর একটি মেয়েও ছিল। কিন্তু তার মৃত্যু হয়েছে।


ওই মহিলার দাবি, সত্য জানার জন্য তিনি তারপর অনুরাধা পাড়োয়ালের সঙ্গে দেখা করার চেষ্টা করেন। কিন্তু তাতে সফল হননি। অনেক চেষ্টার পরও দেখা করতে না পেরে ফোনে অনুরাধা পাড়োয়ালের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করেন। কিন্তু তাতেও সাফল্য আসেনি। কিছুতেই তাঁর সঙ্গে কথা বলা যাচ্ছিল না। অগত্যা সবরকমভাবে অনুরাধা পাড়োয়ালের সঙ্গে দেখা করার চেষ্টা বিফল হওয়ার পর আদালতের দ্বারস্থ হতে হয় তাঁকে। ওই মহিলা জানিয়েছেন, তিনি কাউকে অপমান করতে চান না। কেবল সত্যটা জানতে চান।

আদালত তাঁর আবেদন গ্রহণ করেছে। আগামী ২৭ জানুয়ারি এই আবেদনের শুনানি। ওদিন অনুরাধা পাড়োয়ালকেও তাঁর ২ সন্তানকে নিয়ে হাজির হতে নির্দেশ দিয়েছে আদালত। এদিকে তাঁকে অস্বীকার করার জন্য তাঁর জন্মদাতা বাবা-মায়ের বিরুদ্ধে ৫০ কোটি টাকার ক্ষতিপূরণের দাবিও জানিয়েছেন ওই মহিলা। বিষয়টি নিয়ে জানতে অনুরাধা পাড়োয়ালের সঙ্গে যোগাযোগ করে সংবাদ সংস্থা আইএএনএস। এসব কথা বলার এটা সঠিক সময় নয় বলে কট করে ফোন কেটে দেন অনুরাধা পাড়োয়াল। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা



Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button