Kolkata

শেষ বিকেল থেকে বিভিন্ন ঘাটে শুরু বিসর্জন

বৃহস্পতিবারের পর আর যা ভাসান হবে তা সবই পুজো কার্নিভালের ঠাকুর। এর বাইরে দশমী ও একাদশীতে প্রচুর ঠাকুর ভাসান হয়েছে। এদিন বৃহস্পতিবার বলে অনেকে এই দিনে ভাসান দিতে চান না। তাই আগেই ভাসান সেরে রেখেছেন। এদিন কিছু ঠাকুরই রয়ে গিয়েছে ভাসানের জন্য। সেগুলি কিন্তু বৃহস্পতিবার সন্ধে নামতেই ভাসান হতে থাকে। তবে পুলিশ ও পুরসভার তরফে এদিন গঙ্গার ঘাটগুলিতে প্রস্তুতি ছিল আগের দিনের মতই।

ভাসমান ক্রেনে করে ঠাকুর জলে পড়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই তুলে ফেলা হয়েছে। মূলত কাঠামো তুলে নেওয়ার জন্য এই উদ্যোগ। তাছাড়া ঠাকুরকে রং করতে যে রাসায়নিক ব্যবহার হয় তা জলে যতটা সম্ভব কম মিশতে দেওয়ার চেষ্টা। যাতে জলের দূষণ রোধ করা যায়। তাছাড়া গঙ্গায় যে মাছ রয়েছে যাকে অ্যাকুয়া লাইফ বলা হয়, তা ঠিক রাখাও একটা বড় উদ্দেশ্য।


পড়ুন আকর্ষণীয় খবর, ডাউনলোড নীলকণ্ঠ.in অ্যাপ

এদিন কলকাতার নিরঞ্জন ঘাটগুলোতে পুলিশি বন্দোবস্ত ছিল চোখে পড়ার মতন। ছিল বিসর্জন দেখার জন্য মানুষের ভিড়। পর্যাপ্ত আলোর বন্দোবস্তও ছিল। পুরো ব্যবস্থা ছিল তৈরি। আগের ২ দিনে যতটা চাপ সামলাতে হয়েছে কেবল সেই চাপটা এদিন ছিলনা। এক এক করে ঠাকুর এসেছে। তারপর তা ভাসান হয়েছে। এরপর আগামী শুক্রবার যা ভাসান হতে চলেছে তা সবই কার্নিভালে অংশ নেওয়া বারোয়ারির প্রতিমা।

Show More

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *