Lifestyle

এটিএম থেকে শুধু টাকাই বের হয়না, খাবারও বের হয়

এটিএম থেকে টাকা তুলতে সকলেই প্রায় অভ্যস্ত। রাস্তার কোণায় কোণায় বিভিন্ন ব্যাঙ্কের এটিএম নজর কাড়ে। কিন্তু টাকার জায়গায় তা থেকে খাবারও বার হতে পারে।

এটিএম বললেই সাধারণ মানুষের চোখের সামনে ভেসে ওঠে বিভিন্ন ব্যাঙ্কের টাকা তোলার যন্ত্র বসানো ছোট ছোট ঘর। যা শহরের আনাচেকানাচে দেখতে পাওয়া যায়। কিন্তু সেই এটিএম থেকে টাকাই বার হয় অন্য কিছু নয়।

কিন্তু এবার ভারতেই এমন এক এটিএম তৈরি হয়েছে যা থেকে টাকা নয় বেরিয়ে আসবে দক্ষিণ ভারতীয় সুস্বাদু খাবার। তাও আবার নিমেষের মধ্যে।

এটিএম থেকে যেমন সঠিক পদ্ধতি মেনে মেশিনে তথ্য দিলে টাকা বার হতে চোখের পলকের অপেক্ষা থাকে, ঠিক তেমনই এই খাবারের এটিএম থেকেও পছন্দের খাবারটা বেরিয়ে আসতে নেয় কয়েক সেকেন্ড মাত্র।

বেঙ্গালুরু শহরে এমনই এক অভিনব উদ্যোগ নিয়েছে একটি স্টার্ট আপ। যেখানে এটিএম-এর মতই একটি ইডলি এটিএম তৈরি হয়েছে। যেখানে এটিএম-এর মতই একটি ছোট ঘরে রয়েছে মেশিন। একদম এটিএম মেশিনের মতই। চেহারায় যা একটু বড়।

সেখানে কিউআর কোড স্ক্যান করে অর্ডার করলেই নিমেষের মধ্যে বেরিয়ে আসবে গরম ইডলি ও সঙ্গে চাটনি। একদম টাটকা। অথচ এই মেশিন চালানোর জন্য বা অর্ডার নেওয়ার জন্য সেখানে একজনও নেই।

যেমন এটিএম থেকে টাকা তোলার সময় কাউকে প্রয়োজন পড়ে না। কেবল মেশিনে সঠিক পদ্ধতি মেনে এগোলেই হয়। এখানেও ঠিক তেমনই।

৩৬৫ দিন ২৪ ঘণ্টাই এই ইডলি এটিএম খোলা থাকে। মধ্যরাতেও প্রয়োজনে যে কেউ এখানে এসে মেশিনের পদ্ধতি মেনে এগোলে পেয়ে যাবেন গরম গরম ইডলি।

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *