Lifestyle

বিয়ের শর্ত সঠিকভাবে মানতে ১২ মাস বিনামূল্যে দম্পতিকে পিৎজা খাওয়াবে সংস্থা

দেশের অন্যতম পিৎজা ব্র্যান্ড এবার এগিয়ে এল এক দম্পতির পাশে। যাতে তাঁরা তাঁদের বিয়ের শর্ত পূরণ করতে পারেন। তাও একেবারে সইসাবুদ মেনে।

গত জুন মাসের কথা। এক তরুণ তরুণী বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন। সে তো অনেক নতুন দম্পতিই ওই মাসে তাঁদের নতুন জীবন শুরু করেছেন। তাহলে এঁদের ক্ষেত্রে বিশেষত্বটা কি?

বিশেষত্বটা ছিল তাঁদের একটি শর্তাবলীপত্রে সইয়ে। বিয়ের রেজিস্ট্রেশন কিন্তু নয়। এটা ছিল তাঁরা নতুন জীবন শুরুর পর কি করবেন এবং কি করবেন না তার একটি তালিকা তৈরি করে তাতে কার্যত সই করা।


যে শর্তপত্রে সকলকে সাক্ষী রেখে তাঁরা সই করেন। সেই তালিকা তাঁরা মেনে চলেছেন কিনা পরবর্তীকালে তা কারও জানা নেই। যেমন প্রত্যেকদিন জিম যাওয়া বা বাড়ির খাবারে কেউ না করতে পারবেন না। এমনকি রবিবার সকালের ব্রেকফাস্ট বরকেই বানাতে হবে এমন শর্তেও সই করেন ২ জনে।


সেই তালিকায় একটি শর্ত ছিল যে তাঁরা মাসে ১টার বেশি পিৎজা খাবেন না। এবার তাঁদের সেই শর্ত পূরণ করাতে এগিয়ে এল একটি বিখ্যাত পিৎজা ব্র্যান্ড।

বিখ্যাত পিৎজা ব্র্যান্ড পিৎজা হাট সোশ্যাল সাইটে জানিয়েছে তারা অসমের ওই দম্পতির পাশে দাঁড়িয়ে তাঁদের শর্তপূরণে সহযোগী হবে। তারাই তাদের তরফ থেকে প্রতিমাসে ওই দম্পতিকে একটি করে পিৎজা পাঠিয়ে দেবে। তাও বিনামূল্যে। আর এভাবে ১ বছর তারা ওই দম্পতিকে পিৎজা পাঠাবে।

ফলে জুনের পর ফের খবরের শিরোনামে জায়গা করে নিয়েছেন ওই দম্পতি। পিৎজা হাটের মত সংস্থা যে তাঁদের ওই বিয়ের দিনে শর্তাবলীর চুক্তিপত্রে সইকে বেশ গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করেছে তা দেখে সকলেই চমকিত।

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button