Health

হৃদরোগের সম্ভাবনা ২৫ শতাংশ কমানোর উপায় জানালেন গবেষকেরা

হৃদরোগের সম্ভাবনা কমাতে কি করতে হবে? এবার হৃদরোগের সম্ভাবনা ২৫ শতাংশ কমিয়ে দেওয়ার উপায় বলে দিলেন গবেষকেরা।

বিশ্বজুড়ে এক তৃতীয়াংশ মহিলার হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়। মহিলাদের মধ্যে বাড়তে থাকা হৃদরোগের সম্ভাবনা এখন এক চিন্তার বিষয়।


মহিলাদের মধ্যে হৃদরোগের প্রবণতার কথা মাথায় রেখে এবার মহিলাদের হৃদরোগ কিসে কমবে তার গবেষণা শুরু করেছিলেন সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন গবেষক।

তাঁরা ক্লিনিকাল ট্রায়ালের হাত ধরে একটি সিদ্ধান্তে উপনীত হন। সেই ট্রায়াল থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে তাঁরা একটি বিশেষ অঞ্চলের খাবারকে বেছে নিয়েছেন। গবেষকদের মতে, এই আঞ্চলিক খাদ্য প্রবণতা মহিলাদের মধ্যে হৃদরোগের সম্ভাবনা ২৫ শতাংশ কমাতে পারে।



গবেষকদের মতে, ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলের খাদ্যাভ্যাস মহিলাদের হৃদরোগের সম্ভাবনা কমাতে পারে। ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলের মানুষ স্বাস্থ্যকর খাবার খেতেই অভ্যস্ত। তাঁদের খাদ্যতালিকায় দানা শস্যের একটা বড় ভূমিকা থাকে।

এছাড়া প্রচুর আনাজ, ফল, মেওয়া ফল প্রত্যেকদিনের খাবারে থাকে তাঁদের। তেল বলতে মূলত তাঁরা ব্যবহার করেন অলিভ অয়েল। খুবই অল্প পরিমাণে ওয়াইন সেবন করেন তাঁরা। রেড মিট, দুগ্ধজাত খাবার বা প্রক্রিয়াজাত খাবার তাঁরা খুবই কম খান।

গবেষকদের মতে, ঠিক এই খাদ্যাভ্যাস ধরে রাখতে পারলে মহিলাদের মধ্যে হৃদরোগের সম্ভাবনা ২৫ শতাংশ কমে যাবে। তাঁরা জানাচ্ছেন, ভূমধ্যসাগরীয় খাদ্যাভ্যাসে পলিফেনল, নাইট্রেট, ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড ও প্রচুর ফাইবার হৃদযন্ত্রের কাজকর্মকে সুস্থ ও সুন্দর রাখতে সাহায্য করে। ফলে হৃদরোগের সম্ভাবনা কমে। কমে স্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনাও। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button