World

বড়দিনে মা নেই, তাঁর অস্থিভস্ম দিয়েই উৎসব পালন করতে চান মেয়ে

৮ মাস হল মা পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে পাড়ি দিয়েছেন পরলোকে। তবু মায়ের স্মৃতি কি ভোলা যায়? সামনেই বড়দিন। অথচ মাকে ছাড়া ক্রিসমাসের উৎসবটাই ফিকে মনে হচ্ছিল ইংল্যান্ডের কেন্ট শহরের বাসিন্দা ডেব্রা পার্সন্সের। তবে তাঁর সেই আক্ষেপের সমাধান করে দেন ডেব্রার বোনেরা। মৃত মায়ের একমাত্র চিহ্ন অস্থিভস্ম ৪১ বছরের ডেব্রার হাতে তুলে দেন তাঁর ২ বোন।


মাকে কাছ ছাড়া করার ভয়ে স্যান্ডউইচের ব্যাগে সেই ভস্ম নিয়ে ঘুরে বেড়াতেন ডেব্রা। এমনকি মায়ের স্পর্শ পেতে কাতর ডেব্রা একবার সেই ভস্ম মুখেও দিয়ে ফেলেন বলে জানা গেছে। এরপরেই মা ডোরিনের সঙ্গে ২০১৭-র বড়দিনের আনন্দ ভাগ করে নিতে অদ্ভুত পরিকল্পনা আসে ৪১ বছরের ডেব্রার মাথায়। ২৫ ডিসেম্বরের রাতে তিনি নাকি পুডিং আর টার্কির মাংসের উপর ছড়িয়ে দেবেন মায়ের অস্থিভস্মের গুঁড়ো। এরপর মায়ের সেই ভস্ম মাখা খাবার পরম যত্নে খাবেন তিনি।

ডেব্রার এই সিদ্ধান্তের কথা জানতেই চোখ কপালে ওঠে পরিবারের সদস্য ও পাড়া-প্রতিবেশিদের। কেউ কেউ তো ডেব্রার এই সিদ্ধান্তকে মাতৃহারা শোকার্ত মেয়ের পাগলামি ছাড়া আর কিছু ভাবতে পারছেন না। তবে লোকের কথায় একেবারেই কর্ণপাত করতে চাইছেন না নিজের সিদ্ধান্তে অটল ডেব্রা।



Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button