World

একটা জ্যান্ত কাঁকড়ার দাম উঠল সাড়ে ৩২ লক্ষ টাকার বেশি

একটা কাঁকড়া বিক্রির জন্য নিলামে উঠল। আর সেখানে তার দাম উঠল জাপানি মুদ্রায় ৫ মিলিয়ন ইয়েন। যা ভারতীয় মুদ্রায় দাঁড়ায় ৩২ লক্ষ ৬১ হাজার ৪০০ টাকা! এমন মনে করার কোনও কারণ নেই যে কাঁকড়াটা আসলে সোনার। বা অন্য কোনও মূল্যবান কিছু দিয়ে তৈরি। একেবারে জ্যান্ত কাঁকড়া। কাঁকড়াটা মৎস্যজীবীদের জালে পড়ে। সেটাই পাড়ে এনে বিক্রি করা হয়। তবে কোনও দাম হেঁকে নয়। নিলাম করে। যেখানে সবচেয়ে বেশি দাম যিনি দেবেন তিনিই নিয়ে যাবেন কাঁকড়াটা।

কাঁকড়াটার ওজন ১ কেজি ২৪০ গ্রাম। গত মঙ্গলবার থেকেই জাপানে ফের শুরু হয়েছে মাছ ধরার মরসুম। আর তার দ্বিতীয় দিনেই এমন বিশাল দামে বিকোলো এক পিস কাঁকড়া। অবাক হচ্ছেন তো? ভাবছেন কাঁকড়াটায় এমন কী আছে যে তার দাম এমন চমকে দেওয়া হতে পারে? আসলে এই কাঁকড়া ধবধবে সাদা হয়। এদের পা-গুলো হয় লম্বা লম্বা। আর শক্ত খোলসের মধ্যে থাকে এরা। একে বলা হয় স্নো ক্র্যাব বা তুষার কাঁকড়া। যা অতি বিরল। ফলে তা কোনওভাবে জালে পড়লে তার দাম চড়তেই থাকে।


২০১৮ সালেও এমনই একটি তুষার কাঁকড়া উঠেছিল। যিনি কিনেছিলেন, তিনিই এবারও কিনলেন। সেবার দাম উঠেছিল ৩ মিলিয়ন জাপানি ইয়েন। যা ভারতীয় মুদ্রায় দাঁড়ায় ১৯ লক্ষ ৫০ হাজার ১৫২ টাকা। ২০১৮ সালে ওই দামে কাঁকড়া কিনে ওই ব্যক্তি গিনেস বুকে নাম তুলে ফেলেছেন। কারণ ওটাই ছিল বিশ্বের সবচেয়ে দামি কাঁকড়া। ২০১৯-এ তিনি নিজেই নিজের রেকর্ড ভেঙে দিলেন। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button