Durga Pujo

অবহেলিত শিল্পে সাজছে শোভাবাজার বেনিয়াটোলার মণ্ডপ

পুজোর ঢাকে কাঠি পড়েনি ঠিকই, কিন্তু পুজোর প্রস্তুতি গতি পেয়েছে সেপ্টেম্বর পড়তেই। এবার অক্টোবরের মাঝে পুজো। তবে মহালয়া পার করলেই উদ্বোধন শুরু। ফলে হাতে আর মাত্র কটা দিন। পুজো উদ্যোক্তাদের তাই ব্যস্ততা ক্রমশ বাড়ছে। ব্যস্ততা বাড়ছে মণ্ডপ নির্মাণের। শহরের উত্তর থেকে দক্ষিণ, পূর্ব থেকে পশ্চিম। সর্বত্রই মণ্ডপ নির্মাণের কাজ চলছে পুরোদমে।

বাংলার ভিতরে ছড়িয়ে আছে বহু শিল্প। কিন্তু বেশিরভাগই পড়ে থাকে অনাদরে, অবহেলায়। এইসব শিল্পগুলিকে একত্র করে গড়ে উঠছে এবারে শোভাবাজার বেনিয়াটোলার পূজামণ্ডপ। থিমের নাম ‘গুনিয়া শেষ করা যাবে না’। পশ্চিমবাংলার বিভিন্ন জেলা থেকে বিভিন্ন শিল্পের দেখা মিলবে এই মণ্ডপে। ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গেছে বিভিন্ন জেলায় মণ্ডপের বিভিন্ন অংশ তৈরির কাজ। সেগুলি একসঙ্গে করে তৈরি হবে মণ্ডপ। আঞ্চলিক কারিগরদের দিয়েই লাগানো হবে মানানসই আলো। প্রতিমা আনা হবে কুমোরটুলি থেকে। দেশপ্রিয় পার্কের বৃহৎ প্রতিমা যাঁর হাতে রূপ পেয়েছিল, সেই শিল্পী মিন্টু পালই এখানকার এবারের প্রতিমা শিল্পী। প্রতিমাটি হবে সাবেকি। থাকবে টেরাকোটার স্পর্শ। পুজোর সময় আয়োজন করা হবে রক্তদান শিবির ও বস্ত্রদানের।


আকর্ষণীয় খবর পড়তে ডাউনলোড করুন নীলকণ্ঠ.in অ্যাপ

Pujo Prastuti 2018

আয়োজকরা জানাচ্ছেন, ৮ থেকে সাড়ে ৮ লক্ষ টাকা তাঁদের এবারের বাজেট। অনেকে অনেক বেশি টাকার বাজেট রাখে অন্য অনেক পুজো। কিন্তু বেনিয়াটোলা এবার দেখাবে কিভাবে অল্প পয়সায় আকর্ষণীয় মণ্ডপ বানানো যায়। এটাই মানুষের কাছে শোভাবাজার বেনিয়াটোলার এবারের উপহার।

Show More

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *