Sports

চতুর্থ দিনেই সিরিজ জেতার স্বপ্নে বিভোর ভারত

দরকার আর ৮৭ রান। হাতে দশ উইকেট। খেলা এখনও ২ দিন বাকি। ফলে বিরাট বড়সড় কোনও অঘটন না ঘটলে ধরমশালা টেস্ট জিতে সিরিজ পকেটে পুরতে চলেছে ভারত। তবে এই পরিস্থিতি তৈরি করতে তৃতীয় দিনটা নিজেদের নামে লিখে রাখলেন রাহানের ছেলেরা। তৃতীয় দিনের সকালেও যা ভাবা যায়নি, তা দিনের শেষে করে দেখাল ভারত। আগের দিন ৬ উইকেট হারানো ভারত এদিন সকালে খেলতে নামে ঋদ্ধিমান সাহা ও জাদেজার হাত ধরে। আর এই ২ জনই ভারতকে অজিদের করা ৩০০ রানের গণ্ডি পার করে দেন। ঋদ্ধি ৩১ রান করে আউট হলেও, জাদেজার ব্যাট ভেল্কি দেখায়। এদিন ভারতের প্রথম উইকেট যায় জাদেজার। কিন্তু ততক্ষণে তাঁর ব্যক্তিগত রান দাঁড়িয়েছে ৬৩। যার হাত ধরে ভারত প্রথম ইনিংসে ৩২ রানের লিড পায়। যদিও তা আহামরি কিছু নয়। দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই উইকেট হারাতে শুরু করে অস্ট্রেলিয়া। অজি ইনিংসে সর্বোচ্চ রান করেন ম্যাক্সওয়েল। তিনি ৪৫ রানে ফিরলেও বাকিরা কেউ রান পাননি বলাই ভাল। অজিদের ৩ ব্যাটসম্যান ওকিফ, লিয়ঁ, হ্যাজেলউড ০ রানে এবং ৩ ব্যাটসম্যান রেনশ, ওয়ার্নার ও মার্স এক অঙ্কের রানের গণ্ডি না পার করেই আউট হয়ে যান। ২৫ রান করে শেষ পর্যন্ত পিচে থেকে কিছুটা লড়াই দেওয়ার চেষ্টা করেন ওয়েড। কিন্তু তাতে কাজের কাজ কিছু হয়নি। ১৩৭ রানে গুটিয়ে যায় অজিদের দ্বিতীয় ইনিংস। ফলে যা দাঁড়ায় তা হল ভরতকে জিততে হলে করতে হবে ১০৫ রান। দিনের শেষে ব্যাট করতে নেমে মোট ৬ ওভার খেলেন রাহুল ও মুরলী। করেন সাকুল্যে ১৯ রান। কোনও উইকেট না হারিয়ে দিনের শেষে ভারতের জয়ের জন্য প্রয়োজনীয় রান দাঁড়ায় ৮৬। যা মঙ্গলবার ভারত হেলায় তুলে দেবে বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞেরা। ফলে সিরিজ জয়ের পথে এখন মাত্র একটা রাতের ফারাক।


 



Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button