Feature

সিল্কখ্যাত এ শহরের আনাচেকানাচে ভুরভুর করে চন্দনকাঠের গন্ধ

এ শহরের আনাচেকানাচে ভরে থাকে চন্দনকাঠের গন্ধ। চন্দনের শহর কি আর সাধে বলা হয় তাকে। উপরি পাওনা এ শহরের বিখ্যাত সিল্ক।

এ শহর পর্যটকদের কাছে খুবই জনপ্রিয়। শহরের প্রাসাদটি কেবল ইতিহাসের ধারক বাহকই নয়, তার প্রতিটি কোণা মানুষকে রাজকীয় এক অনুভূতি দেয়। ভারতের ব্যয়বহুল শিল্পকীর্তির ছোঁয়া এ প্রাসাদের সর্বত্র ছড়িয়ে আছে। এ শহরে অবশ্য আরও অনেক কিছু দেখার আছে।

এখানে যে পর্যটক আসেন তিনি জায়গা ঘুরে দেখার পাশাপাশি এখানকার সিল্ক ছুঁয়ে দেখেন। অনেকে কিনেও নিয়ে যান। আর যা তাঁরা খুঁজে পান তা হল চন্দনকাঠ।


পড়ুন আকর্ষণীয় খবর, ডাউনলোড নীলকণ্ঠ.in অ্যাপ

এ শহরকে ভারতের চন্দনকাঠের শহর বলা হয়। কারণ এ শহরের আনাচেকানাচে ছড়িয়ে থাকে চন্দনকাঠের গন্ধ। চন্দনকাঠের গাছ থেকে চন্দনকাঠের নানা সুন্দর সব হাতের কাজের জিনিস মাইসোর শহরকে এক আলাদাই উচ্চতা দিয়েছে। মাইসোর অবশ্য পরিচিত নাম। কিন্তু এ শহরের বর্তমান নাম হল মাইসুরু।

মাইসুরু শহরে রয়েছে অনেক চন্দনকাঠের সুগন্ধি কাঠের দোকান। চন্দনকাঠ থেকে নানা জিনিস তৈরির প্রচুর কারখানা। যা এ শহরকে যেন চন্দনের সুবাসে ভরিয়ে রাখে।

চন্দনকাঠের জন্য মাইসুরু পরিচিত। পরিচিত তার সিল্কের জন্য। সেই সঙ্গে চোখ ধাঁধানো মাইসোর প্যালেস তো রয়েছেই। যা রাত নামলে সোনার রংয়ে সেজে ওঠে।

কর্ণাটকের এই শহর সে রাজ্যের সাংস্কৃতিক রাজধানী বলেও খ্যাত। ভারতের চন্দনকাঠের শহরের তাই একটাই পরিচয় নয়। নানা পরিচয় নিয়ে পর্যটকদের আকর্ষিত করে এই দক্ষিণী শহর।

Show More

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *