World

ওজন দেড় কেজি, পাওয়া গেল বিশ্বের সর্ববৃহৎ পান্না

এমন এক পান্না পাওয়া গেল যার নামকরণ হয়েছে গণ্ডার। অনেকেই একে এখন গণ্ডার পান্না বলে ডাকতে শুরু করেছেন। যা কার্যত বিশ্বে নয়া রেকর্ড গড়েছে।

এ খনি কখনও দিয়েছে হাতি পান্না। কখনও দিয়েছে সিংহ পান্না। এবার দিল গণ্ডার পান্না। যা বহরে হাতি পান্না বা সিংহ পান্নাকেও ছাপিয়ে গেছে।


জাম্বিয়ার কেজেম পান্নার খনি বিশ্বখ্যাত। এটিই বিশ্বের সবচেয়ে বড় পান্না খনি। যেখানে মাটির গভীরে হাতুড়ির ঘা পাথরের খাঁজে লুকিয়ে থাকা সবুজ উজ্জ্বল বহুমূল্য পান্নাকে বাইরে বার করে আনে। মানুষ তা খনির বুক থেকে টেনে বার করে তুলে আনে খোলা আকাশের নিচে। তারপর তা নিলাম হয় কোটি কোটি টাকায়।

এই কেজেম খনি ছোট বড় সব আকারের পান্নাই দিয়েছে পৃথিবীকে। এখানেই ২০১০ সালে পাওয়া গিয়েছিল স্থানীয় বেম্বা ভাষায় ইনসোফু বা হাতি পান্না।



২০১৮ সালে এখানেই পাওয়া যায় আর এক বিশাল পান্না যাকে স্থানীয় ভাষায় নাম দেওয়া হয় ইনকালামু বা সিংহ। এবার এই স্থানীয় বেম্বা ভাষায় নতুন পাওয়া পান্নার নাম দেওয়া হয়েছে চিপেমবেল। যার অর্থ গণ্ডার।

এই সবে পাওয়া পান্নার ওজন হয়েছে ৭ হাজার ৫২৫ ক্যারেট বা ১ হাজার ৫০৫ গ্রাম। বিশ্বে এখনও পাওয়া সবচেয়ে বড় পান্না হল এটাই। যা নিলাম করার প্রস্তুতি শুরু হয়েছে।

এই পান্নার দায়িত্ব আপাতত জেমফিল্ডস এবং জাম্বিয়া সরকারের। এই পান্না নিলাম থেকে পাওয়া অর্থ জাম্বিয়া সরকার খরচ করবে গণ্ডার সংরক্ষণের জন্য। কালো গণ্ডার সংরক্ষণ এখন জাম্বিয়ার অন্যতম লক্ষ্য। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button