Entertainment

তিনি মানুষ না ভিনগ্রহের জীব, নিশ্চিত হতে অভিনেতা ছুটেছিলেন চিকিৎসকেরা কাছে

তাঁর সন্দেহ ছিল তিনি আদৌ মানুষ কিনা! তিনি এতটাই অনিশ্চিত ছিলেন বিষয়টি নিয়ে যে তা নিশ্চিত হতে তিনি চিকিৎসকের কাছেও ছুটেছিলেন।

অন্য কারও সঙ্গে কথা বলতে বা মিশতে তাঁর খুব অসুবিধা হত। সামাজিক ভাবে তিনি অত্যন্ত বেমানান ছিলেন। এমনকি তাঁর বাবাও তাঁকে বুঝে উঠতে পারতেন না।

একদিন তাঁর বাবা ছেলেকে বলেন যে তিনি নিজে কে তা তাঁকে জানাতে চান। কারণ তাঁকে দেখে ভিনগ্রহের জীব বলে মনে হয় তাঁর।

তাঁর বাবাও তাঁকে ভিনগ্রহের জীব ভাবেন শুনে আরও মুশকিল বাড়ে। সেই ছোট বয়সে তাঁর মনে প্রশ্ন জাগে যে তিনি কি আদৌ মানুষ, নাকি সত্যিই ভিনগ্রহ থেকে এসেছেন? প্রশ্নটা তাঁকে খোঁচা দিতে থাকে।

মানুষ না ভিনগ্রহের জীব? তিনি আসলে ঠিক কি? সে প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে অবশেষে সেদিনের ছোট্ট ছেলেটি একাই হাজির হন চিকিৎসকের কাছে। তারপর সরাসরি জানতে চান তাঁর সব অঙ্গ মানুষের মত কিনা!

চিকিৎসক তাঁকে পরীক্ষা করার পর নিশ্চিত করেন যে তাঁর শরীরের সব অঙ্গ এবং কঙ্কাল মানুষের মতই। তিনি মানুষই, ভিনগ্রহের জীব নন। সেদিন তিনি নিশ্চিত হন যে তিনি অন্য গ্রহ থেকে আসেননি। এই পৃথিবীতেই জন্মেছেন।

সেই ছোট্ট ছেলেটাই আগামী দিনে হলিউডের সর্বকালের অন্যতম সেরা অভিনেতা হয়ে ওঠেন। নিকোলাস কেজকে চেনেন না এমন মানুষের সংখ্যা বিশ্বজুড়ে যথেষ্ট কম।

নিকোলাস কেজ নিজেই তাঁর ছোটবেলার সেকথা ভাগ করে নিয়েছেন সবার সঙ্গে। তিনি যে নিজেকে ভিনগ্রহের জীব ভাবতেন সে কথাও খোলাখুলি স্বীকার করেছেন নিকোলাস। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *