National

রাম মন্দিরের গর্ভগৃহ কবে থেকে ভক্তদের জন্য খুলছে, প্রকাশ্যে এল দিনক্ষণ

রাম মন্দিরের নির্মাণ কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলেছে। শুক্রবার কাজের গতিপ্রকৃতিও প্রকাশ্যে এল। সেইসঙ্গে জানা গেল কবে থেকে ভক্তদের জন্য খুলছে গর্ভগৃহ।

রাম মন্দিরের ভূমি পূজা হয়েছিল ২০২০ সালের ৫ অগাস্ট। তারপর ২টি বছর অতিবাহিত। রাম মন্দিরের নির্মাণের কাজ কতটা এগোল তা এবার প্রকাশ্যে এল।

শুক্রবার সাংবাদিকদের মন্দিরের কাজের অগ্রগতি ঘুরিয়ে দেখানো হয়। জানানো হয় কবে থেকে ভক্তদের জন্য খুলে যাবে মন্দিরের গর্ভগৃহ। মন্দিরের কাজই বা কতটা এগোল।


রাম মন্দিরের কাজ গত ২ বছরে ৪০ শতাংশ হয়ে গেছে বলে জানান মন্দির নির্মাণের সঙ্গে যুক্ত ইঞ্জিনিয়াররা। প্রসঙ্গত রাম মন্দির নির্মাণে ৫ জন প্রধান ইঞ্জিনিয়ার রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে জগদীশ জানান, মন্দিরের স্তম্ভগুলি প্রতিস্থাপনের কাজ খুব দ্রুত এগোচ্ছে। তাছাড়া প্রধান মন্দিরের গর্ভগৃহের কাজ শুরু হয়েছে।

রাজস্থানের গোলাপি স্যান্ডস্টোন এনে তা দিয়ে তৈরি হচ্ছে গর্ভগৃহ। প্রসঙ্গত এই গর্ভগৃহ নির্মাণের কাজ কয়েকদিন আগেই শুরু হয়েছে।

উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ গর্ভগৃহ নির্মাণের শিলান্যাস করেন প্রথম বাঁকা পাথরের খণ্ডটি বসিয়ে। গর্ভগৃহে সাদা মার্বেল পাথরও ব্যবহার হবে। সেই পাথর আনা হচ্ছে রাজস্থানের মাকরানা পাহাড় থেকে।

কবে থেকে ভক্তরা গর্ভগৃহে প্রবেশ করতে পারবেন? জানানো হয়েছে ২০২৪ সালে রয়েছে লোকসভা নির্বাচন। নির্বাচনের ঠিক কয়েক মাস আগেই ভক্তদের জন্য খুলে দেওয়া হবে গর্ভগৃহ।

পুরো মন্দির নির্মাণে ৯ লক্ষ কিউবিক ফুট গোলাপি বাঁকা স্যান্ডস্টোন এবং ৬.৩৭ লক্ষ কিউবিক ফুট গ্রানাইট ব্যবহার হচ্ছে। এছাড়া ১৩ হাজার ৩০০ কিউবিক ফুট সাদা মার্বেল পাথর ব্যবহার হচ্ছে শুধু গর্ভগৃহে। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button