World

বেড়ানোর টাকা কে দিয়েছিলেন বলতে হবে প্রাইম মিনিস্টারকে, দাবি বিরোধীদের

বছর শেষে বড়দিনের ছুটি কাটাতে অনেকেই বাইরে যান। তাহলে রাষ্ট্রনেতারাই বা যাবেননা কেন! ওই সময়টা সারা দেশেই একটা ছুটির মেজাজ থাকে ব্রিটেনে। কাজ বড় একটা হয়না। সাধারণ মানুষ বড়দিন ও বছর শেষের ছুটিতে মত্ত থাকেন। ব্রিটেনে গত বছরই টেরেসা মে-র জায়গায় নতুন প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন বরিস জনসন। তিনিও উৎসবের আবহে গা ভাসিয়ে চলে যান ক্যারিবিয়ান দ্বীপপুঞ্জে ছুটি কাটাতে। সঙ্গে ছিলেন বান্ধবী ক্যারি সাইমন্ডস।


ক্যারিবিয়ান সৈকতে ছুটি কাটিয়ে ফেরেন দেশে। কাজে লেগে পড়েন। কিন্তু সেই ছুটি তাঁর এখনও পিছু ছাড়েনি। বলা ভাল ছাড়তে দেননি ব্রিটেনের বিরোধী আসনে বসা লেবার পার্টির সদস্যরা। তাঁরা প্রশ্ন তুলেছেন ক্যারিবিয়ান দ্বীপপুঞ্জে বরিসের ঘোরার বিপুল অর্থ ব্যয় নিয়ে। সেই বিপুল পরিমাণ অর্থ কে দিয়েছেন তা পরিস্কার করার জন্য এখন চেপে ধরেছেন রিরোধীরা।

এমন কথা শোনা যাচ্ছে যে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের পুরো ঘোরার খরচটাই নাকি এক শিল্পপতি বহন করেছেন। ২৬ ডিসেম্বর থেকে বান্ধবীকে নিয়ে সেন্ট ভিনসেন্টে ৫ জানুয়ারি পর্যন্ত কাটিয়েছেন বরিস। সেখানে শুধু থাকার জন্য খরচ হয়েছে ১৫ হাজার পাউন্ড। ডেভিড রস নামে এক শিল্পপতি এই খরচ দেন। এটা মেনে নিচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর দফতরও। যদিও রস দাবি করেছেন তিনি কোনও টাকা দেননি, কেবল থাকার বন্দোবস্তটা করে দিয়েছিলেন। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা



Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button