
বিয়ে হয়ে গেছে। তাই স্কুলে আসতে মানা করেছিলেন স্কুলের প্রধান শিক্ষক। বিয়েকে কেন্দ্র করে বেশ কিছু প্রশ্নেরও সম্মুখীন হত হয় তাকে। স্কুলের প্রধান শিক্ষকের এসব কটাক্ষ মন থেকে মেনে নিতে পারেনি পশ্চিম মেদিনীপুরের দাঁতনের ষোলো বছরের এক কিশোরী। বেশ কিছুদিন ধরেই মানসিক অবসাদ তাকে পেয়ে বসেছিল। তাই গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করে সে। কিশোরীর পরিবারের পক্ষ থেকে এমনই অভিযোগ করা হয়েছে। পুলিশ এই মর্মে একটি সুইসাইড নোটও উদ্ধার করেছে। অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষককে গ্রেফতারও করেছে পুলিশ। সূত্রের খবর, কয়েকমাস আগে বিয়ে হয় জেনকাপুর হাইস্কুলের দ্বাদশ শ্রেণির ওই ছাত্রীর। বিয়ের পর স্কুলে এলে তাকে স্কুলে আসতে মানা করেন প্রধান শিক্ষক। সেটা মেনে নিতে পারেনি ওই ছাত্রী।