National

জঙ্গলে ঘুরে বাঘ দেখার খরচ এক লাফে বাড়ল ১০ গুণ

১ টাকা দিতে হলে এবার দিতে হবে ১০ টাকা। ১০ গুণ বেড়ে গেল জঙ্গলে বেড়িয়ে বাঘ দেখার খরচ। জঙ্গলে রাত কাটানোর খরচও বাড়ল একই হারে।

জঙ্গল অনেকেরই প্রিয়। সবুজ গহন অরণ্যের বুকে একটা গা ছমছমে অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করতে অনেকেই অভয়ারণ্যে ঘুরতে যান। যাকে পরিভাষায় বলা হয় সাফারি।


বেড়াতে গিয়ে যেখানে যেখানে সাফারির সুযোগ রয়েছে সেখানে তা হাতছাড়া করতে চান না কেউই। জঙ্গলের মধ্যে ঘোরা, বাঘ বা অন্য জন্তু জানোয়ারদের সবুজের মাঝেই নিজেদের মত ঘুরতে দেখা সারা জীবনের অভিজ্ঞতা হয়ে থাকে।

ভারতে এমন অনেক অভয়ারণ্য রয়েছে। যার মধ্যে প্রথমসারিতে পড়ে দুধওয়া জাতীয় উদ্যান ও পিলিভিট জাতীয় উদ্যান। এ ২টি জায়গাই বিখ্যাত ব্যাঘ্র অভয়ারণ্য হিসাবে।



যেখানে বাঘ দেখার টানে মানুষ ছুটে আসেন দূরদূরান্ত থেকে। আর বাঘ দেখতে গেলে সাফারি ছাড়া গতি নেই। অনেকে আবার জঙ্গলের মধ্যে রাত কাটাতেও চান।

এই ২ জঙ্গলে সাফারির পাশাপাশি সুযোগ রয়েছে জঙ্গলের মধ্যে ফরেস্ট বাংলোতে রাত কাটানোর। রয়েছে ছোট কটেজেও রাত কাটানোর সুযোগ।

গত ১২ বছর ধরে এসব সুযোগ পেতে যে খরচ করতে হত তা কিন্তু ১২ বছর পর এবার বদলাতে চলেছে। আর বদলে যে অঙ্কটা হতে চলেছে তাতে এখানে বাংলোয় রাত কাটানো বা সাফারি অনেকের সাধ্যের বাইরে যেতে চলেছে। কারণ যে খরচ ১২ বছরে বদলায়নি, তা বাড়ল তো বাড়ল এক ধাক্কায় ১০ গুণ।

যে খরচ ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা মাথাপিছু ছিল, তা বেড়ে হল সাড়ে ৪ হাজার টাকা। দুধওয়াতে মাথাপিছু কটেজ ভাড়া ছিল ৫০০ টাকা। তা বেড়ে হচ্ছে ১ জনের ক্ষেত্রে ৫ হাজার ৩০০ টাকা আর ২ জন থাকলে ৬ হাজার টাকা। গাছ বাড়িতে থাকার খরচ অবশ্য দ্বিগুণ হয়েছে। যা আগে ছিল আড়াই হাজার টাকা। তা বেড়ে হয়েছে ৫ হাজার টাকা। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button