National

স্কুলের পাঠ্যসূচিতে যুক্ত হচ্ছে কিতকিত, খোখো, ঘুড়ি ওড়ানো সহ ৭৫টি দেশিয় খেলা

স্কুলে পড়াশোনার সঙ্গে খেলাধুলোর প্রয়োজনীয়তার কথা নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না। এবার দেশের স্কুল পাঠ্যে যুক্ত হতে চলেছে দেশে তৈরি ৭৫টি খেলা।

দেশের খেলাকে এবার গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার। একদম ভারতের মাটিতে যেসব খেলার জন্ম, তেমন মাঠে ময়দানে, বাড়ির দালানে, রকে, বাগানে খেলা ৭৫টি দেশিয় খেলা যুক্ত হতে চলেছে স্কুলের পাঠ্যসূচিতে। এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার।


কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রক চেষ্টা করছে সনাতনি ও আধুনিক শিক্ষার মিশ্রণ। এজন্য আগেই দেশের সব ভাষাকে প্রচারের আলোয় আনার চেষ্টা শুরু হয়েছে।

এবার সেই উদ্যোগে যুক্ত হল আরও এক উদ্যোগ। এবার স্কুলে স্কুলে পাঠ্যসূচিতে ৭৫টি এমন অলিগলি, গ্রামে গঞ্জে হওয়া ভারতীয় খেলাকে যুক্ত করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।



এগুলির মধ্যে রয়েছে খোখো, ডাংগুলি, ঘুড়ি ওড়ানো, লংড়ি, সাঁওতাল কাট্টি, আতা পাতা, কিতকিত, বিষ অমৃত-এর মত খেলা।

এসব খেলা শেখা এবং খেলার সঙ্গে সঙ্গে ভারতের পুরাতনি সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্বন্ধেও নতুন প্রজন্ম জানতে পারবে বলে মনে করছে মন্ত্রক। সেইসঙ্গে পড়ুয়াদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশেও এসব খেলা গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হিসাবে কাজে দেবে।

ভারতে একটা সময়ে নগর থেকে গ্রামের শৈশব যেসব খেলার মধ্যে কেটেছে, সেসব খেলাকে নতুন মোড়কে স্কুল পাঠ্যে যুক্ত করা হলে সেগুলি ছোটদের মানসিকভাবে শক্তিশালী হতেও সাহায্য করবে বলে মনে করা হচ্ছে।

এছাড়া আয়ুর্বেদ শাস্ত্রের বিকাশেও যথেষ্ট মনোযোগ দিচ্ছে কেন্দ্র। জোর দেওয়া হচ্ছে যোগাতেও। সব মিলিয়ে দেশের সনাতনি অভ্যাসকে ফিরিয়ে আনতে যে কেন্দ্র উদ্যোগী তা এই পদক্ষেপ থেকে পরিস্কার। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button