National

উৎসবের দিনগুলোয় আনন্দ করা নিয়ে উত্তর দিল নীতি আয়োগ

গত বছর করোনার কারণে উৎসবে মেতে উঠতে পারেনি দেশ। এবারও কি তেমনই হতে চলেছে, নাকি কিছুটা বদলানো যাবে ছবিটা, উত্তর দিল নীতি আয়োগ।

দুর্গাপুজো দরজায় কড়া নাড়ছে। তারপরই দীপাবলির আনন্দে মেতে উঠবে গোটা দেশ। বাংলায় এছাড়াও রয়েছে লক্ষ্মীপুজো। দীপাবলির পর আবার রয়েছে ভাইফোঁটা। এককথায় এখন উৎসবের আবহ। কিন্তু এই উৎসবের আবহকে গত বছর কার্যত শেষ করে দিয়েছিল করোনা।

মানুষ দুর্গাপুজোর কটা দিন আনন্দে মেতে ওঠার জন্য সারা বছর অপেক্ষায় থাকেন। সেই দিনগুলোতেও কার্যত গৃহবন্দি থাকতে হয়েছে তাঁদের।


আকর্ষণীয় খবর পড়তে ডাউনলোড করুন নীলকণ্ঠ.in অ্যাপ

একই অবস্থা হয়েছিল গোটা দেশের দিওয়ালীতে। বাংলায় কালীপুজোয়। এবারও কি সেই একই ছবি দেখতে হবে? নাকি এবার কিছুটা হলেও মিলন উৎসবের আনন্দে মেতে উঠতে পারবেন সকলে? সে প্রশ্নের উত্তর দিলেন নীতি আয়োগের স্বাস্থ্যবিষয়ক সদস্য ভিকে পল।

ভিকে পল কিন্তু সাফ জানিয়েছেন, দেশ থেকে এখনও করোনার দ্বিতীয় ঢেউ বিদায় নেয়নি। তা আঞ্চলিকভাবে রয়ে গেছে। এবারের উৎসব তাই হওয়া উচিত সতর্ক আনন্দ উৎসব।

উৎসব মানে মানুষের মিলনক্ষেত্র। সকলের একসঙ্গে আনন্দে মেতে ওঠা। যা থেকে এবারও বিরত থাকতে হবে সকলকে। বরং জোর দিতে হবে বাড়িতেই পরিবারের সঙ্গে উৎসব পালন করায়। বাইরে বেরিয়ে নয়, পরিবারের বাইরের মানুষজনের সঙ্গে নয়।

কারণ জানাতে গিয়ে ভিকে পল বলেন, করোনার ডেল্টা প্রকার প্রবল সংক্রমণপ্রবণ। তাই যদি মানুষ উৎসবকে সামনে রেখে একত্র হয়ে আনন্দে মেতে ওঠেন তাহলে সামাজিক দূরত্ব শিকেয় উঠবে।

আর তার জেরে ফের হুহু করে ছড়িয়ে পড়তে পারে করোনা। তাই এবারের উৎসব সচেতনতার উৎসব। দিওয়ালী নিয়ে ভিকে পল বলেন এবারের দিওয়ালী হওয়া উচিত মাস্কওয়ালা দিওয়ালী। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *