National

সিন্ধুদুর্গে মৎস্যজীবীদের জালে ৭০০ কেজি ওজনের অতি বিপন্ন প্রজাতির হাঙর

ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন অফ কনজারভেশন অফ নেচার জীবটিকে অতি বিপন্ন তকমা দিয়েছে। তার দেখা মেলাই ভার হয়ে দাঁড়িয়েছে। অথচ স্‌ফিস নামে সেই অতিকায় বিশেষ প্রজাতির হাঙর ধরা পড়ল মৎস্যজীবীদের জালে। মহারাষ্ট্রের সিন্ধুদুর্গ এলাকায় সেই অদ্ভুত দর্শন হাঙরকে চাক্ষুষ করতে চোখে পড়ার মত ভিড় জমল সমুদ্রের ধারে। নাক বিশাল। আর তাতে কাঁটা কাঁটা করা। অনেকটা বড় দাড়ার করাতের মত। এই বিশেষ নাসিকার কারণেই এর নাম স্‌ফিস। মৎস্যজীবীদের দাবি, মাছ ধরার সময় কোনওভাবে সেটি জলের তলায় জালে জড়িয়ে যায়। সেখান থেকে বার হতে গিয়ে হাঙরের নাক যায় জালে পেঁচিয়ে। আর তাতেই একসময়ে দমবন্ধ হয়ে মৃত্যু হয় মাছটির। ২০ ফুট লম্বা ও ৭০০ কেজি ওজনের মাছটিকে জলের ওপরে তুলতে ৪-৫ জন মৎস্যজীবী হিমসিম খেয়ে যান। যদিও কয়েকজন পরিবেশবিদের দাবি, এই ধরণের হাঙর মৎস্যজীবীদের তোলার মাছই খেয়ে সাফ করে দেয়। ফলে মৎস্যজীবীরাও তাঁদের মাছ বাঁচাতে হাঙরগুলোকে মেরে দেন। এদিকে সিন্ধুদুর্গ এলাকায় হাঙরটিকে তোলার পর সেখানে আরও একটি খবর কান পাতলে শোনা যাচ্ছে। মৃত স্‌ফিসটি নাকি ইতিমধ্যে বিক্রিও হয়ে গেছে। দাম উঠেছে দেড় লক্ষ টাকা!


 



Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button