National

রেলের টিকিট হস্তান্তরের খবরে নতুন কিছু নেই!

রেলের কনফার্ম টিকিট আগেও পছন্দের কাউকে দেওয়া যেত। এখনও যায়। রেল সূত্রে তেমনই জানা যাচ্ছে। অর্থাৎ যে খবর সামনে এসেছে তা নতুন কিছু নয়। রেলের টিকিট হস্তান্তরের প্রথা আগেও ছিল। যে খবর সামনে এসেছে তা হল, টিকিট যাতে নিশ্চিত হয় সেজন্য অনেক আগেই দূরে যাত্রার ট্রেনের টিকিট কেটে রাখেন সাধারণ মানুষ। কিন্তু হতে তো পারে যে যাত্রার কাছে এসে কোনও কারণে তিনি যেতে পারছেন না। এমন হলে এতদিন টিকিট বাতিল করতে হত। ওই টিকিটেই তাঁর জায়গায় অন্য একজনকে পাঠানোর কোনও উপায় ছিলনা। আগামী দিনে ভারতীয় রেলে আর টিকিট বাতিল করতে হবে না। নিজের জায়গায় বাড়ির অন্যকাউকে পাঠানো নিয়েও চিন্তা করতে হবে না। টিকিট কনফার্ম থাকলে তা হস্তান্তরের সুযোগ আনছে রেল কর্তৃপক্ষ। অর্থাৎ নিজের নামের টিকিট অন্য কারও নামে হস্তান্তর করতে পারা যাবে। তবে তার কিছু শর্ত আছে। যদি পরিবারের অন্য কারও নামে টিকিট হস্তান্তর করতে হয় তবে যাত্রার ২৪ ঘণ্টা আগে বড়বড় স্টেশনে থাকা চিফ রিজার্ভেশন সুপারভাইজারের কাছে লিখিত দরখাস্ত দিতে হবে। কাকে টিকিট দিতে চান তারও বিস্তারিত তথ্য দিতে হবে।


অনেক সময়ে বিয়ের অনুষ্ঠানের জন্য অনেকের টিকিট একসঙ্গে কাটা হয়। সেক্ষেত্রেও নাম পরিবর্তন করা যাবে। তবে মোট টিকিটের ১০ শতাংশের বেশি নয়। আবার কোনও ছাত্র বা ছাত্রী তার টিকিট হস্তান্তর করতে চাইলে সেজন্য সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে ছাড়পত্র নিয়ে আসতে হবে তাদের। আর যার নামে হস্তান্তর হবে ওই টিকিট তাকেও ওই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেরই ছাত্র বা ছাত্রী হতে হবে। এনসিসি ক্যাডেটদের ক্ষেত্রেও মোট টিকিটের ১০ শতাংশ হস্তান্তর করা যাবে। তবে সব ক্ষেত্রেই একবারই এই সুযোগ পাওয়া যাবে। একবার হস্তান্তর হওয়ার পর ফের সেই টিকিট হস্তান্তর করার আর কোনও সুযোগ থাকবে না। আর অবশ্যই সব ক্ষেত্রে ট্রেন ছাড়ার সময়ের ২৪ ঘণ্টা আগে নাম বদলের জন্য দরখাস্ত জমা দিতে হবে। তবে এর মধ্যে নতুন কিছু নেই বলেই রেল সূত্রে খবর।



Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button