SciTech

দেশে এই প্রথম শুরু হল আকাশ বাঁচাতে রাত আকাশের রক্ষাকবচ

রাতের আকাশকে রক্ষা করতে হবে। এজন্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগের প্রয়োজন। আর সেই উদ্যোগ এবার শুরু হল এই দেশেই। তাও আবার এই প্রথম।

রাতের আকাশকে রক্ষা করতে হবে। তা তো এমনি হবে না! এজন্য দরকার বিশেষ উদ্যোগ। তবে রাতের তারা ঝলমলে আকাশকে রক্ষা করার কথা এর আগে ভারতে ভাবা হয়নি। সেই উদ্যোগ এবার প্রথম নেওয়া হল।


আগামী ৩ মাসের মধ্যেই প্রথম উদ্যোগের কাজ শেষ হবে। তৈরি হয়ে যাবে রাত আকাশের রক্ষাকবচ। যাকে বলা হচ্ছে নাইট স্কাই স্যাংচুয়ারি। এই উদ্যোগে শামিল হয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রক।

লাদাখের চানথাং অভয়ারণ্যে এই রাত আকাশের রক্ষাস্থল তৈরি করা হচ্ছে। এখানেই রয়েছে ভারতের কোল্ড ডেজার্ট বা শীতল মরুভূমি। সারা বছর এই জায়গা থাকে শুকনো এবং ঠান্ডা।



এখানেই বসানো হচ্ছে বিভিন্ন শক্তিশালী টেলিস্কোপ। যার মধ্যে রয়েছে অপটিক্যাল টেলিস্কোপ, গামা রে টেলিস্কোপ এবং ইনফ্রারেড টেলিস্কোপ। এরফলে ভারতে অ্যাস্ট্রো ট্যুরিজম বা মহাকাশ পর্যটন জনপ্রিয় হবে বলেও মনে করা হচ্ছে।

রাতের আকাশকে রক্ষা করতে চড়া আলো বা আলোকসজ্জাকে দূরে রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে। তাতে রাতের আকাশের নিজস্ব মোহময় রূপ বজায় থাকবে।

আশপাশে অন্য আলো না থাকলে রাতের আকাশকে পরিস্কারভাবে দেখা যাবে। আর এই অ্যাস্ট্রো ট্যুরিজমের জন্য যে জায়গাকে বেছে নেওয়া হয়েছে তার আশপাশে লোকালয় না থাকায় বিষয়টিকে এভাবে তুলে আনা অনেক সহজ হয়েছে। এতে লোকালয় থেকে আলো আকাশের নিজস্বতাকে নষ্ট করবে না। রক্ষা পাবে রাতের আকাশ। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button