State

প্রশাসনিক আধিকারিকদের ঝাণ্ডা নিয়ে বার হওয়া বাকি, কটাক্ষ কৈলাসের

গত ২৯ অক্টোবর প্রথম রাজ্যকে চিঠি দেওয়া হয়। এরপর ৪ বার স্মরণ করিয়ে চিঠি দেওয়া হয়। কিন্তু প্রশাসনের তরফে কোনও সাড়াই মেলেনি। বিজেপির রথযাত্রায় অনুমতি দেয়নি প্রশাসন। সম্পূর্ণ অগণতান্ত্রিকভাবে একটি রাজনৈতিক দলের রাজনৈতিক কর্মসূচিকে বন্ধ করার পরিকল্পনা করা হয়েছে। এদিন এভাবেই রাজ্যের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিলেন বিজেপি নেতা কৈলাস বিজয়বর্গীয়। তাঁর দাবি, রাজ্য সরকার ভয়ে বিজেপির কর্মসূচি রুখতে চাইছে। কিন্তু এক্ষেত্রে তাঁরাও চুপ করে বসে থাকবেন না। আন্দোলন চালিয়ে যাবেন।

রথযাত্রা স্থগিত হয়ে যাওয়ার ক্ষোভ এদিন কার্যতই মাঝেমধ্যে উত্তেজিত করে দিয়েছে কৈলাস বিজয়বর্গীয়কে। আদালতে রথযাত্রা স্থগিত হওয়ার পর এদিন কোচবিহারে বিজেপির কোনও সভা করতে পারার কথা নয়। কিন্তু সেখানেই এদিন সভা করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। এ নিয়ে প্রশ্ন করা হলে উত্তেজিত কৈলাস জানান, সেখানে কোনও সভা হচ্ছে না। কেবল দলীয় কর্মী সমর্থকদের বুঝিয়ে বাড়ি পাঠানো হচ্ছে। আদালত সিদ্ধান্ত জানানোর আগেই অমিত শাহ এদিন দিল্লিতে দাবি করেন ৩টি রথযাত্রাই হবে। এদিন সে বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে কৈলাস বিষয়টি এড়িয়ে যান।


পড়ুন আকর্ষণীয় খবর, ডাউনলোড নীলকণ্ঠ.in অ্যাপ

এদিন প্রশাসনিক আধিকারিকদের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন কৈলাস বিজয়বর্গীয়। তাঁর দাবি, জেলাশাসক সহ অন্য প্রশাসনিক উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা রাজ্য সরকারে কর্মীর মত কাজ করছেন। তাঁদের কেবল তৃণমূলের ঝাণ্ডা ধরাটা বাকি আছে! আগামী দিন বিজেপি শাসিত রাজ্যে তৃণমূল কোনও কর্মসূচি পালন করতে গেলে তাদের কীভাবে নেবে বিজেপি? কৈলাসের দাবি, তাঁরা গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল। তাই তৃণমূলকে সম্মানের সঙ্গেই কর্মসূচি পালন করতে দেওয়া হবে।

Show More

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *