Jannah Theme License is not validated, Go to the theme options page to validate the license, You need a single license for each domain name.
Feature

দেশের নামেই রয়েছে রূপো, এই দেশই রূপোর দেশ হিসাবে খ্যাত

একটি দেশ রয়েছে যাকে রূপোর দেশ বলা হয়। তবে রূপোর দেশ বলার কারণ রয়েছে। ওই দেশের নাম রূপোর দেশ হওয়ার আসল কারিগর অন্য একটি দেশ।

একটি দেশ রূপোর দেশ নামে খ্যাত। যদিও সেই খ্যাতির পিছনে আদপে অন্য দেশের হাত রয়েছে। পরাধীনতা কখনওই কাম্য নয়। তবে এই দেশটি যখন স্পেনের আওতায় ছিল তখন ষোড়শ শতাব্দীতে এই দেশের মাটির তলায় বহুমূল্য এক ধাতুর খোঁজ মেলে। ক্রমে শুরু হয় রূপো উত্তোলন।

১৮১৬ সালে আর্জেন্টিনা স্বাধীন হয়। স্পেন আর্জেন্টিনা ছেড়ে চলে যায়। তবে এই আর্জেন্টিনা নামটির পিছনেও কারণ রয়েছে। আর্জেন্টাম শব্দ থেকেই এসেছে আর্জেন্টিনা নামটা।

আর্জেন্টাম শব্দের অর্থ ল্যাটিন ভাষায় রূপো। যেহেতু আর্জেন্টিনার মাটির তলায় প্রচুর রূপো রয়েছে, তাই এই দেশটির নামও আর্জেন্টাম থেকে আর্জেন্টিনা হয়ে গেল।

অনেকেই আর্জেন্টিনা নামটা শুনলেই ফুটবলের কথা ভাবেন। কিন্তু আর্জেন্টিনা এমন একটি দেশ যা বিশ্বকে সবচেয়ে বেশি রূপো উপহার দিয়েছে। এই দেশের মাটির তলায় রূপোর ভাণ্ডার মজুত রয়েছে।

একটা সময় পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে বেশি রূপো উত্তোলক এবং রফতানিকারক রাষ্ট্রের নাম ছিল আর্জেন্টিনা। যদিও ২০২২ সালের খতিয়ান অনুযায়ী আর্জেন্টিনা বিশ্বের দশম রূপো উত্তোলক রাষ্ট্র হয়েছে।

একটা সময় আর্জেন্টিনার এই বিপুল পরিমাণ রূপো ব্যবহার হত নানা ধরনের হস্তশিল্পেও। রূপোর কাজ করতে এখানে ইউরোপ থেকেও বহু হস্তশিল্পী হাজির হতেন। সহজেই হাতে পাওয়া রূপো দিয়ে নানা ধরনের জিনিস তৈরি করতেন শিল্পীরা। যার মধ্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় থেকে সাজানোর জিনিসও ছিল। যা মূলত বিত্তবান মানুষদের বাড়িতেই বেশি ব্যবহার হত।

Show Full Article

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *