
জল নিয়ে ফিরছিলেন বাড়িতে। অভিযোগ ঠিক সেই সময়েই কয়েকজন যুবক তাঁকে দেখে কটূক্তি করতে শুরু করে। পাড়ার মহিলাকে এভাবে হেনস্থার শিকার হতে দেখে রুখে দাঁড়ান শেখ সইরুল। প্রতিবাদীকে রেহাই দেয়নি ওই যুবকেরা। বেদম প্রহারের ফলে সইরুলকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হয়। এই ঘটনায় জমিরুলের দলবল দায়ী বলে দাবি করে তাদের বিরুদ্ধে পাল্টা চড়াও হয় অন্য একদল যুবক। শুরু হয় দু’পক্ষে ইটবৃষ্টি। সঙ্গে যথেচ্ছ বোমাবাজি। নিমেষে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে গোটা এলাকা। ভয়ে সকলে বাড়িতে ঢুকে পড়েন। হাওড়ার উলুবেড়িয়ার পীরতলার রাস্তা চেহারা নেয় কুরুক্ষেত্রের। পরে পুলিশ এসে অবস্থা আয়ত্তে আনলেও চাপা উত্তেজনা দিনভর বিরাজ করেছে পীরতলা এলাকায়।













