শেষকৃত্য হয়ে যাওয়ার পর জানা গেল তিনি বেঁচে, তাহলে যাঁর শেষকৃত্য করল পরিবার তিনি কে
এক আশ্চর্য ঘটনা গোটা দেশে এখন মানুষের জিজ্ঞাসা। পরিবারের লোকজন তাঁদের পরিবারের সদস্যের শেষকৃত্য করার পর দেখা গেল তিনি বেঁচে। তাহলে শেষকৃত্য কার হল।
২ দিন ধরে তাঁদের পরিবারের এক যুবক নিখোঁজ ছিলেন। তাঁর কোনও খোঁজ ছিলনা। এরমধ্যেই খবর আসে যে এক যুবকের দেহ উদ্ধার হয়েছে কাছের একটি কুয়ো থেকে। এটা জানার পর ওই পরিবারের লোকজন হাজির হন দেহটি শনাক্ত করতে।
যিনি ২ দিন ধরে নিখোঁজ ওটা তাঁর দেহ নয় তো? একটা আশঙ্কা নিয়ে সেখানে পৌঁছনোর পর তাঁরা দেহ দেখে চমকে ওঠেন। এ তো তাঁদের পরিবারের সেই নিখোঁজ যুবক! পুলিশকে তাঁরা একথা জানালে পুলিশ প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের কাজ সেরে দেহটি পরিবারের হাতে তুলে দেয়।
পরিবারের তরফে দেহটির শেষকৃত্যও হয়ে যায়। নিয়ম মেনে দেহটি মাটির তলায় রেখে চাপা দিয়ে দেওয়া হয়। এদিকে তখনই একটি ঘটনা ঘটে।
ওই পরিবারেরই অন্য কয়েকজন আত্মীয় সেখানে এসে জানান যাঁর দেহ ভেবে এই শেষকৃত্য হল তিনি একটু দূরের একটি গ্রামে এক আত্মীয়ের বাড়িতে রয়েছেন।
পরিবারের সকলে ছোটেন সেখানে। দেখা যায় পুরুষোত্তম নামে ওই ব্যক্তি সেখানেই রয়েছেন। তাঁকে বাড়িতে আনা হয়। তিনি নিজেও জানান ২ দিন আগে তিনি ওই আত্মীয়ের বাড়িতে এসেছিলেন।
তাহলে পুরুষোত্তম ভেবে যাঁর শেষকৃত্য ওই পরিবার করল তিনি কে? পুলিশও হতবাক হয়ে যায় এই ঘটনায়। এখন পুলিশ খুঁজছে তাহলে ওই ব্যক্তির আসল পরিচয় কি? তাঁর পরিবার তাহলে কোথায়? ঘটনাটি ঘটেছে ছত্তিসগড়ের সূরজপুর জেলায়।













