National

গয়নার দোকান থেকে হিরের নেকলেস চুরি করে পালাল ইঁদুর

গয়নার দোকানে ক্রেতাদের নজর কাড়তে অনেক গয়না সাজানো থাকে শো কেসে। তেমনই একটি দোকানে সাজানো হিরের নেকলেস নিয়ে পালাল ইঁদুর।

গয়নার দোকানে আগত ক্রেতাদের দিকে নজর থাকে দোকানের কর্মীদের। সিসিটিভি দিয়েও চলে নজরদারি। যাতে ক্রেতা সেজে এসে কেউ কিছু চুরি করে নিয়ে যেতে না পারে।

দোকানে তাঁদের গয়নার সম্ভার তাঁরা জানিয়েও রাখেন। যাতে ক্রেতারা এসে আকর্ষিত হন। এমনই একটি গয়নার দোকানে সাজানো ছিল ১টি হিরের নেকলেস।

হিরের নেকলেস মানে তার দাম নেহাত কম নয় তা অনুমেয়। সেই বহুমূল্য নেকলেস কিন্তু রাতারাতি চুরি হয়ে গেল। সিসিটিভিতে চোরকে দেখাও গেল। কীভাবে চুরি হয়েছে তাও দেখা গেল। কিন্তু এ চোরকে ধরা দুঃসাধ্য।

সিসিটিভিতে ধরা পড়েছে এক ইঁদুরের কাণ্ড। হিরের নেকলেসটি যে শোকেসে সাজানো ছিল সেই শোকেসের উপরের দিকে একটা ফাঁক। সেই ফাঁক দিয়ে একটি ইঁদুর ঢুকে আসে ভিতরে। তারপর নেকলেসটির দিকে বেশ কিছুটা সময় স্থির হয়ে চেয়ে থাকে সে।

এবার ফের দ্রুত সে পৌঁছে যায় নেকলেসটির পিছনের দিকে। নেকলেসের একটি অংশ ধরে সে সটান টান মারে। তারপর চোখের পলকে নেকলেসটি নিয়ে যে ফাঁক দিয়ে সে এসেছিল সেখান দিয়ে অদৃশ্য হয়ে যায়। পড়ে থাকে ফাঁকা শোকেস। নেকলেস উধাও।

ঘটনাটি ঘটেছে কেরালার কাসারগোড়ে একটি গয়নার দোকানে। যে ছবি ট্যুইটারে দেখার পর অনেকেই মজা করেছেন। অধিকাংশ নেটিজেনই অবশ্য একটি দিকেই ইঙ্গিত করেছেন। এটা ওই ইঁদুর তার স্ত্রীর জন্য নিয়ে গেছে। তাও আবার ভ্যালেন্টাইনস ডে-র আগে।

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *