National

সাদা হয়ে গেল সকলের প্রিয় পাহাড়ি শহর

অবশেষে সেই দিনটা এল। যার অপেক্ষায় হাপিত্যেশ করে দিন গুনেছেন সকলে। সকলের মন ভরিয়ে দিয়ে সাদা হয়ে গেল দেশের অন্যতম জনপ্রিয় শৈল শহর।

ঠান্ডা যদি উপভোগ করতে হয় তাহলে এ শহরে আসতে হবে। এমন একটা ধারনা দেশবাসীর মনে গেঁথে আছে। সে শহর দার্জিলিং কিন্তু নয়। বরং ব্রিটিশরাও গ্রীষ্মকালে এই শহরে গিয়ে ডেরা বাঁধত।

যে শহরের নাম শুনলেই মনে হয় সেখানে গেলেই বরফে মোড়া প্রকৃতি দেখা যাবে, সেই শহরটাই এই মরসুমে বরফ দেখেনি। অবশেষে জানুয়ারির ১২ তারিখে এসে শহরটা এ মরসুমের প্রথম তুষারপাতের সাক্ষী হল।

সাদা হয়ে গেল শহরের রাস্তাঘাট, বাড়িঘর। সাদা হয়ে গেছে আশপাশের সবুজে ঘেরা হিমালয়। পেঁজা তুলোর মত ধবধবে সাদা বরফে এখন মুড়ে গেছে সিমলা।

হিমাচল প্রদেশের সবচেয়ে প্রসিদ্ধ শহর সিমলা এই মরসুমের প্রথম বরফ পেল বৃহস্পতিবার। এদিকে বৃহস্পতিবার মানেই সপ্তাহ শেষের পথে। বরফ পড়ছে খবর পেয়ে বহু পর্যটক দিল্লি, হরিয়ানা, পঞ্জাব থেকে ছুটবেন সিমলার দিকে। এটা বিলক্ষণ জানেন এখানকার হোটেল ব্যবসায়ীরা।

তাই তাঁদের এই তুষারপাতের পর আনন্দ আর বাঁধ মানছে না। এই সপ্তাহের শেষেই দারুণ ব্যবসার আশায় বসে আছেন তাঁরা। বরফ পড়ার খবর সামনে আসতেই সিমলার দিকে ছুটতে শুরুও করেছেন পর্যটকরা।

হিমাচল প্রদেশের অন্য অনেক জায়গায় আগেই তুষারপাত শুরু হয়েছে। কুফরি থেকে কুলু সবই বরফের চাদরে ঢাকা পড়েছে। তবে সিমলাই যা বঞ্চিত ছিল বরফের ছোঁয়া থেকে।

এবার সেটাও হয়ে গেল। এবার সিমলায় বেশ কিছুটা দেরি করে তুষারপাত শুরু হল। তুষারপাতের পর সেখানে পারদ নেমেছে ১ ডিগ্রির ঘরে। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *