National

সাধারণের জন্য টয়লেটে ২টি পাশাপাশি প্যান, ছবি দেখে মাথায় হাত সকলের

সাধারণ মানুষের যাতে সমস্যা না হয় সেজন্য শৌচালয় বা টয়লেট। তাও আবার সরকারি অর্থে। আর সেখানেই একটি ছবি সকলের চোখ কপালে তুলে দিয়েছে।

সরকার সাধারণ মানুষের সুবিধার্থে অনেক শৌচাগার নির্মাণ করে। যাতে বাড়ির বাইরে মানুষের সমস্যা না হয়। এই শৌচাগারটিও তৈরি হয়েছে সরকারি অর্থে। সেজন্য খাতায় কলমে ১০ লক্ষ টাকাও খরচ হয়েছে।

কিন্তু সেই শৌচাগারের পাশাপাশি ২টি প্যানের ছবি সকলের চোখ কপালে তুলে দিয়েছে। ছবিতে দেখা গেছে ২টি প্যান পাশাপাশি বসানো হয়েছে। ২টি একসঙ্গে একই সময়ে ২ জন মানুষ ব্যবহারও করতে পারেন। কিন্তু চাইলেও কি তা সম্ভব!

২টি প্যানের মাঝে কোনও সামান্য দেওয়ালটুকুও নেই। সেক্ষেত্রে ২ জনকে পাশাপাশি বসতে হয় শৌচকর্ম করার জন্য। যা শুধু অশোভনই নয়, অভব্য ও অস্বাস্থ্যকর। কোনও সুস্থ মানুষের পক্ষে কি এভাবে পাশাপাশি বসে শৌচকর্ম করা সম্ভব! সে প্রশ্নও উঠেছে ছবিটি দেখার পর।

এদিকে এই শৌচাগারের ছবি ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়তেই তা নিয়ে সমালোচনার ঝড় ওঠে। বিভিন্ন মহলে প্রশ্ন উঠতে শুরু করে যে সরকারি অর্থে এটা কি তৈরি করা হয়েছে? বিভিন্ন মহলে সমালোচনার ঝড় গিয়ে লাগে প্রশাসনিক আধিকারিকদের গায়েও।

উত্তরপ্রদেশের বাস্তি জেলার গৌড় ধুন্ধা গ্রামে একটি বিশ্রামাগারে সাধারণের জন্য এই শৌচাগার নির্মাণ করা হয়েছে। স্থানীয় ভাষায় ‘ইজ্জত ঘর’-এর এমন অবস্থা দেখে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছেন জেলার পঞ্চায়েত রাজ আধিকারিক।

দ্রুত সেটি নতুন করে নির্মাণেরও নির্দেশ এসেছে। এটি তৈরির দায়িত্ব যাঁর ওপর বর্তেছিল তাঁর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক পদক্ষেপ করা হচ্ছে।

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *