National

পাকিস্তানের জয়ে আনন্দে মাতোয়ারা স্ত্রী ও শ্বশুরবাড়ি, পুলিশে অভিযোগ স্বামীর

ভারতের বিরুদ্ধে টি-২০ বিশ্বকাপে জয় পেয়েছে পাকিস্তান। ভারতে বসে পাকিস্তানের সেই জয়ে আনন্দে মাতোয়ারা হওয়ায় স্ত্রী ও শ্বশুরবাড়ির লোকজনের বিরুদ্ধে পুলিশে গেলেন স্বামী।

এবারের টি-২০ বিশ্বকাপে পাকিস্তানের কাছে হেরে গেছে ভারত। এই প্রথম কোনও বিশ্বকাপে পাকিস্তান ভারতকে হারাতে পারল। এই হারে গোটা দেশ হতাশ। এই অবস্থায় এক মহিলার পাকিস্তানের জয়ে আনন্দ করাকে সামনে আনলেন তাঁর স্বামী।


ঈশান মিঞা নামে ওই ব্যক্তি পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেছেন যে পাকিস্তান ভারতকে হারানো পর তাঁর স্ত্রী রাবিয়া শামসি আনন্দে মেতে ওঠেন। শুধু রাবিয়া নন, তাঁর বাড়ির লোকজনও এই আনন্দে শামিল হন।

ঈশান মিঞার অভিযোগ, তাঁর স্ত্রী ও তাঁর শ্বশুরবাড়ির লোকজন বাজি পোড়াতে শুরু করেন আনন্দে। এমনকি তাঁরা হোয়াটসঅ্যাপ স্ট্যাটাসও বদলে দেন। পাকিস্তানের জয়কে উদযাপন করেন। পুলিশ ওই ব্যক্তির অভিযোগের ভিত্তিতে এফআইআর দায়ের করে তদন্ত শুরু করেছে।



উত্তরপ্রদেশের রামপুরের আজিম নগরের বাসিন্দা ঈশান মিঞার সঙ্গে বিয়ের কিছুদিন পর থেকেই তাঁর স্ত্রী রাবিয়া শামসি আলাদা থাকেন। তিনি থাকেন তাঁর বাপের বাড়িতে। ২ জন আলাদা থাকলেও তাঁদের বিবাহবিচ্ছেদ হয়নি।

এই ঘটনায় ফের একটি পাকিস্তানের জয়ে আনন্দের ঘটনা সামনে এল। এখন এই বিষয়টি তদন্ত সাপেক্ষ হলেও এর আগে রাজস্থানের এক শিক্ষিকার চাকরি গেছে পাকিস্তানের জয়ে আনন্দ করে।

খেলাটা ছিল গত রবিবার। সেদিন রাতে ভারত হারার পর ওই শিক্ষিকা হোয়াটসঅ্যাপে পাকিস্তানের জয় উদযাপন করে পোস্ট করেন, স্ট্যাটাস আপডেট করেন। পরদিনই স্কুল কর্তৃপক্ষ বৈঠক করে তাঁকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করে। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button