National

১২৫ বছর বয়সে দ্বিতীয় টিকা নিলেন স্বামী শিবানন্দ

তাঁর আধার কার্ডে জন্ম তারিখ দেখলে যে কেউ চোখ কচলে ঠিক দেখছেন কিনা দেখে নেবেন। ১২৫ বছর বয়সে তিনি নিলেন করোনা প্রতিষেধক টিকার দ্বিতীয় ডোজ।

করোনা প্রতিষেধক টিকার ২টি ডোজ সম্পূর্ণ করলেন তিনি। চেয়ারে বসে থাকা মানুষটিকে দেখলে বৃদ্ধ মনে হতেই পারে, তবে ১২৫ বছর বয়স বলে বিশ্বাস করা কঠিন।


১২৫ বছর বয়সে এত সুস্থ থাকা অনেককেই হতবাক করে দিতে পারে। তাঁর আধার কার্ডে জন্ম সাল কিন্তু ১৮৯৬ খ্রিষ্টাব্দ। তিনি নিলেন করোনা টিকার দ্বিতীয় ডোজ। তাও সফলভাবে।

দার্শনিক স্বামী শিবানন্দ এখন থাকেন কাশীতে। বহু বছর ধরে সেখানেই রয়েছেন তিনি। তবে জন্মসূত্রে তিনি পশ্চিমবঙ্গের শ্রীহট্টের বাসিন্দা। প্রথম জীবন কেটেছে এই বাংলাতেই।



১২৫ বছর বয়সে এখনও একাই থাকেন তিনি। তাঁর দেখভালে যিনি আছেন তিনি দাবি করেছেন স্বামী শিবানন্দ এই বয়সেও সুস্থ। তাঁর শরীরে কোনও রোগ বাসা বাঁধেনি। কীভাবে সম্ভব ১২৫ বছর বয়সেও এতটা সুস্থ থাকা?

এর পিছনে রয়েছে ২টি কারণ। একটি হল প্রাত্যহিক যোগাভ্যাস। যা তিনি এখনও নিয়মিত করে থাকেন। অন্য কারণটি হল খাওয়া। তিনি কোনও মশলা বা তেল দেওয়া খাবার খান না।

প্রত্যেকদিন নিয়ম করে খাওয়াদাওয়া করেন। আর এভাবেই ১২৫ বছর বয়সেও নিজেকে নীরোগ রেখেছেন স্বামী শিবানন্দ। ভারতে তিনিই হলেও করোনা প্রতিষেধক টিকা সম্পূর্ণ করা সবচেয়ে বয়স্ক মানুষ। যিনি এই বয়সেও টিকাকরণ কেন্দ্রে গিয়ে টিকা নিলেন।

স্বামী শিবানন্দ করোনার প্রথম ডোজটি নিয়েছিলেন গত ৯ জুন। গত ৪০ বছর ধরে তিনি কাশীর কবির নগর কলোনির বাসিন্দা। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button