National

ধোনির স্ত্রীর ক্ষোভের মুখে কেন্দ্রীয়মন্ত্রী

কেন তাঁর স্বামী মহেন্দ্র সিং ধোনির ব্যক্তিগত তথ্য ট্যুইটারে ফাঁস করে দেওয়া হল? সাধারণ মানুষের এটা জানার কোনও দরকার আছে কী? এদিন ট্যুইটে এই ক্ষোভ উগড়ে দিলেন মহেন্দ্র সিং ধোনির স্ত্রী সাক্ষী ধোনি। তাঁর ক্ষোভের লক্ষ্য ছিলেন কেন্দ্রীয় তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদ। ঘটনার সূত্রপাত ধোনি পরিবারের আধার কার্ডের তথ্য নবীকরণ দিয়ে। এই কাজ করতে ধোনির রাঁচির বাড়িতে হাজির হন সিএসসি কর্মীরা। সেখানে কাজের পাশাপাশি ধোনির কাছাকাছি পৌঁছনোর সুযোগও হাতছাড়া করেননি তাঁরা। ধোনির সঙ্গে ছবিও তোলেন তাঁরা। ধোনি আপত্তি করেননি। আধারের ফর্ম পূরণ করিয়ে ছবিটবি তুলে সিএসসি কর্মীরা ফিরে আসেন। তারপরই সিএসসি ই-গভর্ন্যান্স সংস্থাটি ধোনির সঙ্গে তোলা সিএসসি কর্মীর তোলা ছবি ও ধোনির ব্যক্তিগত তথ্য পূরণ করা ফর্মের ছবি ট্যুইট করে দেন। সেই ট্যুইট আবার রিট্যুইট করেন খোদ কেন্দ্রীয়মন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদ। মন্ত্রীর সেই ট্যুইট চোখে পড়তেই ক্ষোভে ফেটে পড়েন সাক্ষী ধোনি। তাঁর স্বামীর যাবতীয় তথ্য সম্বলিত আধার আপডেট ফর্মটিও কেন ট্যুইট করা হল তা নিয়ে প্রশ্ন তুলে ট্যুইট করেন তিনি। পাল্টা ট্যুইট করে রবিশঙ্করের মন্ত্রক। জানায় শুধু ছবিই দেওয়া হয়েছে। কিন্তু নাছোড় সাক্ষী ফের ট্যুইট করে দেখিয়ে দেন কিভাবে সব তথ্য সামনে আনা হয়েছে? আধারে দেওয়া ব্যক্তিগত তথ্যের গোপনীয়তা রক্ষা নিয়েও বড় প্রশ্ন খাড়া করে দেন তিনি। সাক্ষীর প্রশ্নে ভুল বুঝতে পেরে দ্রুত ট্যুইটটি সরিয়ে নেয় তথ্য সম্প্রচার মন্ত্রক। সাক্ষীকে তাদের বিষয়টি ধরিয়ে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ দিয়ে মন্ত্রক জানিয়ে দেয়, যারা এই কাজের সঙ্গে যুক্ত তাদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button