National

প্রশ্নের মুখে নাগপঞ্চমী-র ‘দঙ্গল’

করোনা পরিস্থিতি সামলাতে ২টি প্রধান দাওয়াই হল মুখে মাস্ক আর সামাজিক দূরত্ব। তাহলে দঙ্গল হবে কী করে? সেখানেই প্রশ্ন।

Published by
News Desk

লখনউ : গোটা শ্রাবণ মাস জুড়ে বর্ষার ধারাপাত। আর তার মধ্যেই বিভিন্ন আখড়া-য় দঙ্গল। ছেলেদের দঙ্গল। মেয়েদের দঙ্গল। দঙ্গল শব্দটা এখন আর ভারতীয়দের কাছে অপরিচিত নয়। অমির খানের দঙ্গল সিনেমা ভারতীয়দের ঘরে ঘরে পৌঁছে দিয়েছে দঙ্গলের ইতিবৃত্ত। একদমই সেই দঙ্গল আয়োজিত হয় গোটা শ্রাবণ মাস জুড়ে। যার সবচেয়ে বড় দঙ্গল হয় নাগপঞ্চমী-র দিন।

উত্তরপ্রদেশ জুড়ে শ্রাবণ মাস তো বটেই বিশেষত নাগপঞ্চমীর দঙ্গল নিয়ে একটা চরম ঔৎসুক্য সকলের মধ্যে থাকে। এজন্য দেশি শব্দে পালোয়ান বা কুস্তিগিররা সারা বছর নিজেদের তৈরি করেন। এবার সেই চিরাচরিত আকর্ষণে দাঁড়ি পড়তে চলেছে কী? এটাই এখন গোটা উত্তরপ্রদেশের প্রশ্ন। গোটা পালোয়ান সমাজের প্রশ্ন।

কুস্তি লড়তে গেলে সামাজিক দূরত্ব লাটে উঠতে বাধ্য। একেবারেই বডি কন্টাক্ট গেম। ২ প্রতিদ্বন্দ্বীর একের সঙ্গে অপরের শারীরিক স্পর্শ হতেই হবে। সেক্ষেত্রে সরকার কী আদৌ এমন পরিস্থিতিতে এমন দঙ্গল-কে অনুমতি দেবে? প্রশ্ন মাথায় আসা স্বাভাবিক। সরকার অবশ্য এখনও কোনও গাইডলাইন দেয়নি। অনেকেই চাইছেন অন্তত নাগপঞ্চমীর আসল দঙ্গলটা হোক। তবে উত্তরপ্রদেশ সরকার এখনও কিছু জানায়নি। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Share
Published by
News Desk