National

মেট্রোর সামনে মরণঝাঁপ, কিছুটা সময় ব্যাহত পরিষেবা

একটি বেসরকারি সংস্থায় কর্মরত ছিলেন তিনি। বয়স ৪২ বছর। নাম নীতীন চন্দক। বেলা ১১টা ৫৫ মিনিট নাগাদ মেট্রোর সামনে ঝাঁপ দিয়ে আত্মঘাতী হন তিনি। ফলে থমকে যায় ওই লাইনে মেট্রো চলাচল। পরে দেহ উদ্ধার করে পুলিশ। কেন ওই মধ্যবয়সী ব্যক্তি এমন পদক্ষেপ করলেন তা এখনও পরিস্কার নয়। তাঁর কাছ থেকে কোনও সুইসাইড নোটও উদ্ধার হয়নি। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

শুক্রবার ঘটনাটি ঘটে দিল্লি মেট্রোর হলুদ লাইনে। ঘিতোরনি স্টেশনে আত্মহত্যা করেন ওই ব্যক্তি। দিল্লিরই সাকেত নগরের বাসিন্দা ছিলেন তিনি। এই আত্মহত্যার জেরে ব্যস্ত সময়ে থমকে যায় হলুদ লাইন দিয়ে মেট্রো চলাচল। এদিন দিল্লির মেট্রো যাত্রীদের দুর্ভোগ পিছু ছাড়েনি। কারণ একটা নয়, ২টি এমন ঘটনা ঘটে। তবে দ্বিতীয় ক্ষেত্রে যে প্রৌঢ় ঝাঁপ দেন তিনি বেঁচে গেছেন।

দিল্লি মেট্রোর আর একটি রুটের লাইন হল লাল লাইন। সেই লাল লাইনের একটি স্টেশন ঝিলমিল। এই ঝিলমিল স্টেশনেই এদিন ৫৫ বছরের এক প্রৌঢ় আচমকা মেট্রোর সামনে লাফ দেন। ট্রেন তখন তাঁর থেকে সামান্য দূরেই। চালক ওই ব্যক্তিকে লাফ দিতে দেখে দ্রুত ব্রেক কষে ট্রেন আটকে দেন। ফলে ওই ব্যক্তিকে ধাক্কা মারার ঠিক আগেই থমকে যায় ট্রেনের চাকা। প্রাণে বেঁচে যান কিষণ লাল নামে ওই ক্যানসার আক্রান্ত প্রৌঢ়। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *