National

তুলে নিয়ে গিয়ে মোরগকে খুন, অভিযুক্ত ৭ জনের বিরুদ্ধে এফআইআর

মোরগ খুন করলে পরেও যে এমন পরিস্থিতির মুখে পড়তে হতে পারে তা বোধহয় ঠিক আন্দাজ করে উঠতে পারেনি ৭ জন। ফলে প্রতিবেশির ওপর রাগ মেটাতে প্রতিবেশির সাধের মোরগের ঘাড় ব্লেড দিয়ে কেটে দেয় তারা। তাতেই মৃত্যু হয় মোরগটির। যা কিছুতেই মেনে নিতে পারেননি মোরগের মালকিন। সোজা গিয়ে পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেন তিনি। তাতে ফলও হয়। ৭ অভিযুক্তের বিরুদ্ধে এফআইআর গ্রহণ করেছে পুলিশ। পুলিশ আইপিসি-র ৪২৯, ৩৪১ ও ৩২৩ ধারায় মামলা রুজু করেছে। ডেপুটি পুলিশ সুপার নিজে তদন্তের দিকে নজর রাখছেন। মোরগের দেহ ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে।


বিহারের ভাবুয়া জেলার তিরোজপুর গ্রাম। এই গ্রামের বাসিন্দা কমলাদেবী পরিবারের একজনের মতই দেখতেন নিজের সাধের মোরগকে। তার যাবতীয় যত্ন নিজে হাতে করতেন। মোরগটিকে বড় ভালবাসতেন তিনি। সেকথা প্রতিবেশিদেরও জানা ছিল। এদিকে তাঁর সঙ্গে তাঁর পাশের বাড়ির লোকজনের অশান্তি চলছিল বেশ কিছুদিন ধরেই। গত দুদিনে তা আরও বাড়ে। কমলাদেবীর অভিযোগ এই সময় তাঁর প্রতিবেশিরা তাঁকে জব্দ করতে তাঁর মোরগটিকে জোর করে তুলে নিয়ে যায়।

কমলাদেবীর দাবি, প্রতিবেশিরা তাঁর মোরগটির ঘাড় ব্লেড দিয়ে কেটে দেয়। তারফলে সেটির মৃত্যু হয়। পুলিশ জানাচ্ছে, ময়নাতদন্তের প্রাথমিক রিপোর্টে মোরগটির ঘাড়ে ব্লেডের দাগ পাওয়াও গেছে। এরপরই ওই মহিলার অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করে পুলিশ। অভিযুক্ত ৭ জনের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়। ময়নাতদন্তের পূর্ণাঙ্গ রিপোর্টের অপেক্ষায় রয়েছে পুলিশ। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা



Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button