SciTech

নাসার নভশ্চরদের চাঁদে নিয়ে যাওয়ার দায়িত্বের সঙ্গে কোথায় জুড়ল অ্যামাজন

নাসা চাঁদে মানুষ পাঠানোর উদ্যোগ শুরু করেছে। এই উদ্যোগে কোথায় গিয়ে জুড়ে গেল অ্যামাজনের নাম। কেন বলা হচ্ছে এমন কথা।

নাসা চাঁদের মাটিতে মানুষের পাদচারণার বন্দোবস্তে উঠে পড়ে লেগেছে। এজন্য দরকার একটি চাঁদে নামার সঠিক বন্দোবস্ত। এই ল্যান্ডিং সিস্টেম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ এই চাঁদে মানুষ নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে।

চাঁদে পৌঁছে চাঁদের মাটিতে এই ল্যান্ডিং সিস্টেমকে সঠিকভাবে কাজ করতে হবে। এই কাজটি নাসা নিজের হাতে রাখতে চায়নি। তারা তা বেসরকারি হাতে তুলে দিয়েছে।

মহাকাশে যান পাঠানোর লড়াইয়ে এখন ২টি বেসরকারি সংস্থা একদম সামনের সারিতে দাঁড়িয়ে আছে। একটি ইলন মাস্কের স্পেসএক্স এবং অন্যটি অ্যামাজন কর্তা জেফ বেজোসের ব্লু অরিজিন।

নাসার এই চাঁদে মানুষ পাঠানোর ক্ষেত্রে ল্যান্ডিং সিস্টেম তৈরির দায়িত্ব কে পাবে তা নিয়ে এই ২টি সংস্থার লড়াই চরমে উঠেছিল। তবে শেষ হাসি হাসলেন অ্যামাজন কর্তাই।


জেফ বেজোসের ব্লু অরিজিন নাসার চাঁদে মানুষ পাঠানোর মিশন আর্টেমিস ৫-এর ল্যান্ডিং সিস্টেমের দায়িত্ব হাতে পেয়েছে। যা অবশ্যই তাদের জন্য একটা বড় প্রাপ্তি এবং সেইসঙ্গে বড় চ্যালেঞ্জও।

দায়িত্ব পাওয়ার পর জেফ বেজোস জানিয়েছেন, এটা তাঁর জন্য অত্যন্ত সম্মানের। নাসার এই সফরে তাঁরা সঙ্গী হতে পেরে খুশি। একসঙ্গে হাতে হাত রেখে সাফল্য পাওয়ার বার্তাও দিয়েছেন অ্যামাজন কর্তা।

প্রসঙ্গত ২০২৯ সালে আর্টেমিস ৫ মিশন বাস্তবায়িত হওয়ার কথা। তার আগে এই কয়েক বছরে চলবে তার প্রস্তুতি। এরমধ্যে ব্লু অরিজিন সংস্থাকে মানবহীন একটি মিশনে তাদের এই ল্যান্ডিং সিস্টেমের প্রদর্শন করতে হবে। মানুষ পাঠানোর আগে সেটাই হবে ব্লু অরিজিনের বড় পরীক্ষা। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show Full Article

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button