Entertainment

চলে গেলেন মৌসুমি চট্টোপাধ্যায়ের বড় মেয়ে পায়েল

বড় মেয়ে পায়েল মুখোপাধ্যায়কে হারালেন অভিনেত্রী মৌসুমি চট্টোপাধ্যায়। মাত্র ৪৫ বছরেই চলে গেলেন পায়েল। দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থতায় ভুগছিলেন পায়েল। দীর্ঘদিন হাসপাতালেও ছিলেন। চিকিৎসাধীন ছিলেন। মাঝে তাঁর স্বামী তাঁকে বাড়ি ফিরিয়ে আনেন। পায়েল টাইপ ১ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ছিলেন। বহুদিন ধরেই তিনি ভুগছিলেন। গত প্রায় ১ বছর ধরে তিনি কোমায় ছিলেন। অবশেষে গত শুক্রবার চলে গেলেন পায়েল।

২০১০ সালে পেশায় ব্যবসায়ী ডিকা সিনহার সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধেন পায়েল। পরে তিনি অসুস্থ হলে তাঁকে হাসপাতালে রাখা হয়। পরে তাঁকে বাড়ি ফেরানো হয়। সে সময় মৌসুমি চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে পায়েলের শ্বশুরবাড়ির লোকজনের মনোমালিন্যও তৈরি হয়। মৌসুমি ও তাঁর স্বামী অভিযোগ করেন পায়েলের শ্বশুরবাড়ি তাঁর যথেষ্ট যত্ন নিচ্ছে না। আবার তাঁদেরও মেয়ের সঙ্গে দেখা করতে দিচ্ছেন না জামাই ও তাঁর পরিবার।

পায়েল অনেকগুলি জনপ্রিয় টেলিভিশন চ্যানেলে কাজ করেছেন। একটি সিরিয়ালও প্রযোজনা করেন তিনি। অন্যদিকে মৌসুমি চট্টোপাধ্যায়ের ছোট মেয়ে মেঘাকে বাংলা সিনেমা ‘ভালবাসার অনেক নাম’ বা হিমেশ রেশমিয়ার সিনেমা ‘রেডিও’-তে দেখা গেছে। মৌসুমি চট্টোপাধ্যায়কে শেষবার সিনেমায় দেখা গেছে সুজিত সরকারের ‘পিকু’-তে। সেটা ছিল ২০১৫ সাল। তারপর থেকে তিনি আর সিনেমায় নামেননি। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button