Lifestyle

অনন্ত যৌবন ধরে রাখার কৌশল এবার হাতে মুঠোয়

সকলেই চান তাঁকে যেন সুন্দর দেখতে লাগে। এজন্য বহু টাকা খরচও করেন। এবার হাতের মুঠোয় এসে গেল অনন্ত যৌবন ধরে রাখার কৌশল।

সকলেই চান যেকোনও বয়সে যাতে তাঁকে সুন্দর দেখতে লাগে। সেজন্য নারীরা তো বটেই এমনকি পুরুষরাও চেষ্টার ত্রুটি রাখেন না। কিন্তু অনেক খরচ করেও সকলের মন ভরে না। অথবা হলেও সেই সৌন্দর্য এত সাময়িক হয় যে তা মনঃপুত হয়না।

কিন্তু দক্ষিণ কোরিয়ার মানুষজনের ত্বক সারা বিশ্বের কাছেই রীতিমত হিংসার। তাঁদের ত্বকের জৌলুস বহুদিন পর্যন্ত বজায় থাকে।


পড়ুন আকর্ষণীয় খবর, ডাউনলোড নীলকণ্ঠ.in অ্যাপ

সেই সুলুকসন্ধান যদি পাওয়া যেত তাহলে তো পুজোর মুখে বঙ্গবাসীরও উপকার হত! এবার সেই সন্ধানই এল হাতের মুঠোয়।

অ্যালোভেরা নামটা তো সকলের চেনা। সবুজ অ্যালোভেরাই দেখে সকলে অভ্যস্ত। কিন্তু দক্ষিণ কোরিয়ার নারী পুরুষ নির্বিশেষে অনন্ত ত্বকের জৌলুসের রহস্য লুকিয়ে আছে গোলাপি অ্যালোভেরায়।

গোলাপি অ্যালোভেরা কিছুটা অবাক করল কি! দক্ষিণ কোরিয়ায় সবুজ অ্যালোভেরার নির্যাস প্রথমে বার করে একটি নিয়ন্ত্রিত উষ্ণতায় তাকে অক্সিডাইজ করা হয়।

তারপর তা ফ্রিজ ড্রাই করলেই তৈরি হয় পিঙ্ক অ্যালোভেরা বা গোলাপি অ্যালোভেরা। যাতে থাকে অনেক বেশি অ্যালো ইমোডিন উপাদান।

প্রসঙ্গত অ্যালো ইমোডিন ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রেখে ত্বককে অনেক বেশি তরুণ, যৌবনোচ্ছ্বল এবং ঝলমলে করে তোলে। যা দীর্ঘদিন স্থায়ী থাকে।

ত্বকের জ্বালা ভাব দূর করা বা ত্বককে পরিস্কার রাখাও অ্যালোভেরার এক বড় কাজ। সব মিলিয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার মানুষের মত পিঙ্ক অ্যালোভেরা ব্যবহার করতে পারলে তো ভালই, তা না হলেও সবুজ অ্যালোভেরাও কিন্তু ত্বকের ঔজ্জ্বল্য বাড়াতে দারুণ উপকারি। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *