
প্রোমোটিং বিতর্কের জেরে ফের গুলি চলল শহরে। বৃহস্পতিবার রাতে বাঁশদ্রোণীর জয়শ্রী এলাকায় গুলি চলে। ইমারতি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত রাজীব নন্দীকে গুলি করা হয়। তাঁর পেটে গুলি লাগে। আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন তিনি। ঘটনায় মূল অভিযুক্ত সহ ২ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। পুলিশ সূত্রের খবর, প্রোমোটার বিশ্বজিৎ পোদ্দারের বাড়িতে রাতে পার্টি ছিল। সেখানে নিমন্ত্রিত ছিলেন রাজীব নন্দী। পার্টিতে অন্যদের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন শুকলাল নস্কর, সুব্রত রায় ও জনি গঙ্গোপাধ্যায় নামে এলাকায় ইমারতি ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত আরও ৩জন। অভিযোগ পার্টি চলাকালীনই রাজীবের সঙ্গে ওই ৩ জনের প্রবল বচসা হয়। বচসার জেরে ৩ জন পার্টির মধ্যেই রাজীবকে মারধর করে। তারপর তাকে লক্ষ্য করে খুব কাছ থেকে তিনটি গুলি করা হয়। তিনটি গুলিই রাজীবের পেটে লাগে। রক্তাক্ত অবস্থায় তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সূত্রের খবর, রাজীবের সঙ্গে এই ৩ জনের ঝামেলা নতুন নয়। আগে থেকেই ব্যবসায়িক বিষয়কে কেন্দ্র করে জনি, সুব্রত ও শুকলালের সঙ্গে রাজীবের গণ্ডগোল চলছিল। পুলিশ বিষয়টি খতিয়ে দেখছে। এদিকে হরিদেবপুর গুলি কাণ্ডে অভিযুক্ত নান্টি ঘোষের সঙ্গে জনি গঙ্গোপাধ্যায়ের ওঠাবসা ছিল বলে জানতে পেরেছ পুলিশ।