Entertainment

করিনার শরীরে ‘স্ট্রেচ মার্ক’ নেই, পা অস্বাভাবিক, সমালোচনার মুখে ‘ভোগ’

সন্তানের মা হওয়া মানেই নিজের আগের সুন্দর দৈহিক গঠনকে অনেকটাই হারিয়ে ফেলা। সঙ্গে দোসর অঙ্গ শিথিলতা আর শরীরের বিভিন্ন স্থানে অযাচিত ‘স্ট্রেচ মার্ক’-এর আবির্ভাব। এই দুয়ের কারণে শরীরের সৌন্দর্যের একেবারে বারোটা বেজে যাওয়ায় মন খারাপ হয়ে যায় অনেক মায়েদের। তবে মাতৃত্বের নিজস্ব তো একটা লাবণ্য আছে। অথচ মাতৃত্বজনিত চামড়ার শিথিলতা বা প্রসারিত দাগের কোনওটাই নেই তৈমুরের মায়ের শরীরে। এমনকি মাতৃত্বজনিত স্বাভাবিক লাবণ্য গায়েব করিনার চেহারায়। অথচ সদ্যই তো তিনি মা হয়েছেন। এর পিছনে নির্ঘাত তবে ফটোশপের কারসাজি আছে! এই অভিযোগে বিদ্ধ হতে হল প্রবল জনপ্রিয় আমেরিকান ফ্যাশন পত্রিকা ‘ভোগ’-কে।


সম্প্রতি পত্রিকাটি সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্ট করেছে। যেখানে পত্রিকার কভার পেজে করিনাকে দেখা যাচ্ছে কমলা রঙের বিকিনিতে। গায়ে রয়েছে সাদা রঙের লম্বা নেটের শ্রাগ। ছবিতে করিনাকে মোহময়ী লাগছে বটে। তবে ছবিতে সইফ ঘরণীর কৃত্রিম সৌন্দর্য মন ভরাতে পারেনি তাঁর অনুরাগীদের। ১ বছরের তৈমুরের মায়ের টানটান তন্বী ত্বক ও দৈহিক গঠন ছবির স্বাভাবিকত্ব নিয়ে প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে নেটিজেনদের মনে। তাঁদের কারও দাবি, করিনার ডান পা-টা ভীষণ অস্বাভাবিক দেখাচ্ছে। আবার কেউ মনে করেছেন, করিনার থাই দুটো যেন জ্যামিতিক আকারের, একেবারে সোজা। করিনার একজন ভক্ত তো আবার একহাত নিয়েছেন ‘ভোগ’-কে। একজন মায়ের স্বাভাবিক স্বাস্থ্যকর চেহারার বদলে তাকে বিকৃত করে দেখানোর অভিযোগে ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছেন তিনি। একজন সদ্য মা হওয়া নারীর শারীরিক গঠন সম্পর্কে ‘ভোগ’-এর ‘অনভিজ্ঞতা’র জন্য পত্রিকাকে এক হাত নিয়েছেন সমালোচকেরা। ছবি – সৌজন্যে – ইন্সটাগ্রাম – @kareenakapoorkhan

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button